রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত ত্যাগের মহিমায় উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার হিংসা অবিচারের : আসিফ মাহমুদ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা জন্মদিনে মৃত্যু, বিবাহবার্ষিকীতে দাফন; এএক হৃদয়বিদারক বিদায়ের গল্প ছোটদের বড় ভাবনা: রাজধানীর পরিবেশ দূষণ নিয়ে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের উদ্রেক মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা

তাড়াইল থেকে মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প: শিক্ষকদের টাকা না দিয়ে উধাও

জুবায়ের আহমাদ জুয়েল (কিশোরগঞ্জ):
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৩
  • ৫৮৫৭ বার পঠিত

“সাক্ষরতা অর্জন করি-দক্ষ হয়ে জীবন গড়ি” এই শ্লোগানকে ধারণ করে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে ৩২০টি উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৬৪০ জন শিক্ষক ও ১৬ জন সুপারভাইজারের ৬ মাসের সম্মানী  থেকে এক মাসের সম্মানী দিয়ে বাকি পাঁচ মাসের সম্মানী না দিয়ে উধাও হয়ে যায়
মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্পের দায়িত্বরত পপি এনজিও।

জানা যায়, ৬ মাস মেয়াদের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪জেলা) বাস্তবায়নের কাজ হাতে নেয় পপি এনজিও।
এরই ধারাবাহিকতায় তাড়াইল উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে ৩২০টি উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৬৪০ জন শিক্ষক ও ১৬ জন সুপারভাইজার নিয়োগের মধ্য দিয়ে ২০২১ সালের ডিসেম্বরের ৮ তারিখে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্পের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে পপি এনজিও। ২০২২ সালের জুলাই এর ৮ তারিখে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের মধ্য দিয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়।

একজন শিক্ষকের মাসিক সম্মানী ছিল ২ হাজার ৪শ’ টাকা। সুপার ভাইজারের মাসিক সম্মানী ছিল ২ হাজার ৫শ’ টাকা। শিক্ষক ও সুপারভাইজারদের ৬ মাসের সম্মানী  থেকে এক মাসের সম্মানী দিয়ে বাকি পাঁচ মাসের সম্মানী না দিয়ে উধাও হয়ে যায় সাইনবোর্ডধারী পপি এনজিও’র দায়িত্বরত মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প।

এ ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্মকর্তা পপি এনজিও কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার পরিচালক আবদুল মালেক ও প্রোগ্রাম অফিসার মিলি আকতারের
সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুবনা শারমিন এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত না। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছ থেকে লিখিত কোনো কাগজ হাতে পেলে খতিয়ে দেখার চেষ্টা করব।

এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম ভুঁইয়া শাহীন বলেন, পপি এনজিও’র অধীনে মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প তাড়াইল উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে কাজ শুরু করার সময় প্রজেক্ট অফিসার মো. আসাদুজ্জামান আমার সাথে সাক্ষাৎ করেছিল। পরবর্তী সময়ে সে আর দেখা করেনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..