শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি বিশ্বে পূর্ব শত্রুদের মিত্রে পরিণত হওয়ার অনেক উদাহরণ রয়েছে : আজাদ মজুমদার পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ নান্দাইলে যুগের হাওরে পুলিশ ডিউটি বক্সটি সংস্কার চায় এলাকাবাসী প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে বাংলাদেশ অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান চায় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র তাড়াইলে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহে যুবকের কারাদন্ড

টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬১৩৮ বার পঠিত
Judge hammer black icons on the white background

টাঙ্গাইলে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক বেগম খালেদা ইয়াসমিন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। শাহাদাত হোসেন জামিনে মুক্তি পেয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন টাঙ্গাইলের সদর উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের ওমর আলীর ছেলে শাহাদৎ হোসেন।

টাংগাইল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আহমেদ বলেন, ২০০২ সালে দণ্ত আসামির শাহাদৎ হোসেনের সঙ্গে সদর উপজেলার ইউনিয়নের কাউলতিয়া গ্রামের জাহানারা খাতুন এর বিয়ে হয়। বিয়ের তিন থেকে পাঁচ মাস পরে ১০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করে শাহাদৎ। জাহানারা খাতুন এর পরিবার যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় শাহাদৎ স্ত্রীকে নির্যাতন করে।

পরেন ২০০২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শাহাদত শ্বশুর বাড়িতে যায়। সেখানে রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ির একটি কক্ষে ঘুমাতে যায়। পরেরদিন ভোরে বাড়ির লোকজন ঘুম থেকে উঠে তাদের ঘরের দরজা খোলা দেখে সেখানে যায়। কিন্তু ঘরের ভিতর কাউকে না পেয়ে বাড়ির আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। তখন বাড়ির দক্ষিণ পাশে একটি পুকুরে জাহানারা খাতুন এর লাশ ভেসে থাকতেন দেখে তারা। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। লাশের শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।

নিহতের ভাই ইউনুস আলী বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় চিকিৎসক ও ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রদান করেন। আসামিপক্ষের মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট আইয়ুব আলী। তিনি বলেন এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..