রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত ত্যাগের মহিমায় উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার হিংসা অবিচারের : আসিফ মাহমুদ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা জন্মদিনে মৃত্যু, বিবাহবার্ষিকীতে দাফন; এএক হৃদয়বিদারক বিদায়ের গল্প ছোটদের বড় ভাবনা: রাজধানীর পরিবেশ দূষণ নিয়ে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের উদ্রেক মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা

পলাশবাড়ী মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কর্তৃক অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ দাখিল

আশরাফুজ্জামান সরকার (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৫৮৫৭ বার পঠিত

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহনাজ আক্তার কর্তৃক কিশোর-কিশোরী ক্লাবের অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে জেলা প্রশাসক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক, পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করেছেন স্থানীয় সাংবাদিক শাহারুল ইসলাম।

দাখিলকৃত এ অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পলাশবাড়ী উপজেলায় পৌরসভাসহ ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। পলাশবাড়ী উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে পলাশবাড়ী পৌরসভায় ২টি ও প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মোট ১০টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব চালু রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি ক্লাবে ৩০ জন করে শিক্ষার্থী থাকবে। এজন্য সরকার প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য ৩০ (ত্রিশ) টাকা নাস্তা বাবদ বরাদ্দ দিয়েছেন। কিন্তু উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ৩০ (ত্রিশ) টাকার নাস্তার স্থলে ১২-১৫ টাকার নাস্তা দিচ্ছেন। শুধু তাই নয়, দেখা গেছে কোন ক্লাবে ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও হাজিরা খাতায় ২৮-২৯ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত দেখানো হয় এবং কোথাও কোথাও শতভাগ উপস্থিত দেখিয়েও নাস্তার টাকা আত্মসাৎ করা হচ্ছে। এ অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয় জেন্ডার প্রমোটরসহ ক্লাবের অনেক শিক্ষককে নিয়োগ দিতে অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে।

এসকল অনিয়মের তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানান অভিযোগকারি সাংবাদিক শাহারুল ইসলাম।

এবিষয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহনাজ আক্তার জানান, অভিযোগকারি অনেকদিন হলো নানা বিষয়ে অভিযোগ তুলছেন। এ অভিযোগগুলোর সত্যতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, উক্ত অভিযোগ গুলো খতিয়ে দেখা হোক।

উল্লেখ্য,গত ১৫ নভেম্বর বুধবার এ অভিযোগটি গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক,মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক,পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহবিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করেছেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..