বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাঙ্গাবালীতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, সভাপতির পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম কক্সবাজারে বিতর্কিত ব্যবসায়ী জসিমের শাস্তি দাবিতে বিক্ষোভ বেতাগীতে চাঁদাবাজী ও সালিশ-বানিজ্য রুখতে বিএনপি’ র মাইকিং যেকোনো মূল্যে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সরকার বদ্ধ পরিকর : শারমীন এস মুরশিদ দাভোসে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ দাভোসে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : তুলে ধরা হবে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উপযুক্ত স্থান শীর্ষস্থানীয় বিশ্ব নেতাদের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পেতে সহায়তা কামনা ভালবাসা এমনি হয়: রিমি কবিতা বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী বামনা উপজেলা শাখার কমিটি গঠন সভাপতি নেছার, সম্পাদক এনামুল

পলাশবাড়ীতে শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগের তদন্ত অনুষ্ঠিত

আশরাফুজ্জামান সরকার (গাইবান্ধা প্রতিনিধি):
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ২ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৫৮৬৫ বার পঠিত

পলাশবাড়ী উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিবেশ মুখ থুবরে পড়ায় ব্যাপকভাবে তদারকি করে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনায় শিক্ষা অফিসার নাজমা খাতুনের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে একটি অনিয়ম ও দূর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট চক্র।

জানা যায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নানা অনিয়ম দূর্নীতি প্রশয় না দেওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ জন প্রধান শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাজমা খাতুনের বিরুদ্ধে ২০২১-২২২ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ক্ষুদ্র মেরামতের ২ লক্ষ টাকা হতে বিদ্যালয় প্রতি ৫-১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সুকৌশলে আদায় করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন।

প্রকাশ থাকে যে, অভিযোগকারী ৪ জন প্রধান শিক্ষকের মধ্যে চকবালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাধন সরকার বরাদ্দকৃত টাকা কাজ না করা, নিয়মিত বিদ্যালয়ে অনুস্থিত থাকা এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শূন্যের কোঠায় আসায় উক্ত প্রধান শিক্ষক সাধন সরকারের বেতন-ভাতা বন্ধ করে দেন। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাতের খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ হলে এবং সেই সকল বিদ্যালয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করায় একটি মহল ক্ষিপ্ত হয়ে উক্ত শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ১ এপ্রিল সকালে উপজেলার রিসোর্স সেন্টারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে সহকারি পরিচালক আবুল কাশেম মিয়া তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে তদন্ত কার্য সম্পন্ন করেন।

প্রধান শিক্ষকগণ বলেন, বর্তমান উপজেলা শিক্ষা অফিসার যোগদান করার পর হতে কঠোর তদারকির ফলে উপজেলা জুড়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষার পরিবশে ফিরে এসেছে এবং অভিভাবকদের আস্থা অর্জন করেছেন।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাজমা খাতুন জানান, কোন প্রকার অনিয়ম দূর্নীতি করবো না যতক্ষণ দায়িত্বে থাকবো কাউকে কোন প্রকার অনিয়ম দূর্নীতি করতে দিবো না। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের অনুরোধ কোন তথ্য প্রমাণ থাকলে তদন্ত কর্মকর্তার নিকট প্রদান করুন।

এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে সহকারি পরিচালক আবুল কাশেম মিয়া জানান, এ মহুর্তে বক্তব্য প্রদানের কিছু নেই তবে তদন্ত শতভাগ সম্পূর্ণ হয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..