বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০১:০১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শ্যামাসুন্দরীর ১০ কিলোমিটার ড্রেজিং করা হবে: রিজওয়ানা হাসান গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ গেঞ্জিতে আজও ছেলেকে খুঁজে শহীদ আবু সাঈদের মা বেতাগীতে বিএমএসএফ এর ১৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আলোচনাসভা গুলশানে স্পা অন্তরালে দিনে ও রাতে চলছে বাহারের ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য ফ্যাসিস্ট আওয়ামী প্রকৌশলীদের হাতের মুঠোয় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ভুয়া সনদে অবৈধ নিয়োগ: সাবেক মেয়রসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা রাজনৈতিক উত্তেজনার তীব্রতায় তারেক জিয়াকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল তাড়াইল সাংবাদিক কল্যাণ সমিতির পরিচিতি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  ঝালকাঠি জেলার শ্রেষ্ঠ ইউএনও নজরুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ উপজেলা নলছিটি

লকডাউনে পার্টি করায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে জরিমানা!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ৬১৩৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

লকডাউনের মধ্যে পার্টি করায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও অর্থমন্ত্রী ঋষী সুনাককে জরিমানা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এ বিষয়ে লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। দুই নেতাকে জরিমানার অঙ্ক জানিয়ে আরেকটি নোটিশ দেওয়া হবে।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে কয়েক দফায় পার্টির আয়োজন করা হয়। যদিও সে সময় সাধারণ মানুষের জন্য কোথাও সমবেত হওয়া দূরের কথা, একজনের আরেকজনের কাছাকাছি আসায়ও নিষেধাজ্ঞা ছিল।

বিবিসি বলছে, লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ করোনাবিধি ভেঙে ডাউনিং স্ট্রিট ও হোয়াইট হলে ১২টি জনসমাগমের অভিযোগ তদন্ত করছে। এসব ঘটনায় এরইমধ্যে অর্ধশতাধিক মানুষকে জরিমানা করা হয়েছে।

যাঁদের জরিমানা করা হচ্ছে, তাঁদের সবার নাম প্রকাশ করবে না পুলিশ। তবে জরিমানাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও অর্থমন্ত্রী ঋষী সুনাক থাকলে তাঁদের নাম প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার।

১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্র আজ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীকে জরিমানার বিষয়টি কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাঁদের সে বিষয়ে এখনো জানানো হয়নি।

তবে এই খবর প্রকাশের পর বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা স্যার কিয়ের স্টারমার বরিস জনসন ও ঋষী সুনাকের পদত্যাগ দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে কনজারভেটিভরা দেশ পরিচালনার জন্য যোগ্য নন। ব্রিটেন তাঁদের চেয়ে ভালো নেতৃত্ব পাওয়ার দাবিদার।

স্যার কিয়ের স্টারমার বলেন, ‘বরিস জনসন ও ঋষী সুনাক আইন ভেঙেছেন এবং তাঁরা দফায় দফায় ব্রিটিশ জনগণের কাছে মিথ্যা বলেছেন। তাদের দুজনের অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..