বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
এলডিসি উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শেষে স্পষ্ট হবে সরকার কতটুকু সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারবে : প্রেস সচিব দুমকিতে প্রবাসীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরকিয়ার ফাঁদে জড়িয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ আড়াইহাজারে সামাজিক নিরাপত্তা ও মাদক প্রতিরোধে করনীয় শীর্ষক আলোচনা ও সাংবাদিক ইউনিয়নের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নান্দাইলে উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন ॥ সরকারি বাঙলা কলেজে বাংলা নববর্ষ উদযাপন তাড়াইল প্রশাসনের উদ্যোগে ঝাকজমকভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন মনোহরদীতে পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে লাঞ্চিত: থানায় অভিযোগ সাভারে ব্যাক টু ব্যাক ছিনতাই ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে তাড়াইলে বিক্ষোভ মিছিল

মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ

মো: রায়হান চৌধুরী (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৭৯৮ বার পঠিত

মো: রায়হান চৌধুরী, (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলমের বিরুদ্ধে স্কুলের পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি গত তিন দিনে বিদ্যালয়ের সামনে পুকুরের পাড়ে থাকা তিনটি কড়ই ও একটি সুপাড়ি গাছ বিক্রি করেছেন। যার অনুমানিক বাজার মূল্য অর্ধলক্ষ টাকারও বেশি বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে প্রধান শিক্ষকের দাবি সহকারি শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবীর অনুমতিক্রমে এই গাছগুলো কর্তন করা হয়েছে।

প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলম বিক্রি করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, স্কুলের পাশের বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মামুন ভূইয়া স্কুলের জমিতে গাছগুলো লাগিয়ে ছিলেন। তাই গত সপ্তাহে মামুন গাছগুলো কেটে নিতে চাইলে আমি সহকারি শিক্ষা অফিসার হায়াতুন্নবী স্যারের অনুমতি নিয়ে গাছগুলো কেটে নেওয়ার কথা বলি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মামুন বলেন, গাছগুলো আমাদের জমিতে আমরাই লাগিয়েছি। তাই আমাদের গাছ আমরা কেটে নিয়ে গেছি। উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবী বলেন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেছেন গাছগুলো মামুন নামের এক লোক লাগিয়েছেন। তারা গাছগুলো কেটে নিতে চাচ্ছে। তারা যেহেতু গাছগুলো লাগিয়েছে তাই আমি অনুমতি দিয়েছি কেটে নিয়ে যেতে।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন, আমি তিনদিন ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

মুরাদনগর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন বলেন, সরকারি জমি থেকে গাছ কেটে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..