বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাঙ্গাবালীতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, সভাপতির পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম কক্সবাজারে বিতর্কিত ব্যবসায়ী জসিমের শাস্তি দাবিতে বিক্ষোভ বেতাগীতে চাঁদাবাজী ও সালিশ-বানিজ্য রুখতে বিএনপি’ র মাইকিং যেকোনো মূল্যে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সরকার বদ্ধ পরিকর : শারমীন এস মুরশিদ দাভোসে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ দাভোসে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : তুলে ধরা হবে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উপযুক্ত স্থান শীর্ষস্থানীয় বিশ্ব নেতাদের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পেতে সহায়তা কামনা ভালবাসা এমনি হয়: রিমি কবিতা বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী বামনা উপজেলা শাখার কমিটি গঠন সভাপতি নেছার, সম্পাদক এনামুল

মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ

মো: রায়হান চৌধুরী (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৭৮২ বার পঠিত

মো: রায়হান চৌধুরী, (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলমের বিরুদ্ধে স্কুলের পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি গত তিন দিনে বিদ্যালয়ের সামনে পুকুরের পাড়ে থাকা তিনটি কড়ই ও একটি সুপাড়ি গাছ বিক্রি করেছেন। যার অনুমানিক বাজার মূল্য অর্ধলক্ষ টাকারও বেশি বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে প্রধান শিক্ষকের দাবি সহকারি শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবীর অনুমতিক্রমে এই গাছগুলো কর্তন করা হয়েছে।

প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলম বিক্রি করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, স্কুলের পাশের বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মামুন ভূইয়া স্কুলের জমিতে গাছগুলো লাগিয়ে ছিলেন। তাই গত সপ্তাহে মামুন গাছগুলো কেটে নিতে চাইলে আমি সহকারি শিক্ষা অফিসার হায়াতুন্নবী স্যারের অনুমতি নিয়ে গাছগুলো কেটে নেওয়ার কথা বলি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মামুন বলেন, গাছগুলো আমাদের জমিতে আমরাই লাগিয়েছি। তাই আমাদের গাছ আমরা কেটে নিয়ে গেছি। উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবী বলেন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেছেন গাছগুলো মামুন নামের এক লোক লাগিয়েছেন। তারা গাছগুলো কেটে নিতে চাচ্ছে। তারা যেহেতু গাছগুলো লাগিয়েছে তাই আমি অনুমতি দিয়েছি কেটে নিয়ে যেতে।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন, আমি তিনদিন ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

মুরাদনগর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন বলেন, সরকারি জমি থেকে গাছ কেটে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..