শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বেতাগীতে ভ্রাম্যমান আদালতে ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা বরগুনা জেলার সংসদীয় তিনটি আসন পুর্নবহাল না করায় ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ মুরাদনগরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে ৭ সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা নলছিটিতে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত এই মুহূর্তে দেশে নির্বাচিত সরকার দরকার: আমীর খসরু গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ২ ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগে জর্জরিত যুব উন্নয়ন পরিচালক হামিদ খান গ্যালাক্সি গ্রুপের ওয়ালিদ এর বিরুদ্ধে অর্থ পাচার ও কর ফাঁকির অভিযোগ ‎নান্দাইলে দ্বীনি শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে তারঘাট আনছারীয়া ফাজিল (ডিগ্রী)মাদরাসা তাড়াইলে মাওলানা ইমদাদুল হক (রহ.) এর মাগফেরাত কামনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫
  • ৫৭৫৩ বার পঠিত
ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক

রায় জালিয়াতির অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বুধবার (৩০ জুলাই) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহর আদালত এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে এবিএম খায়রুল হককে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার পরিদর্শক খালেক মিয়া। রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন পক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর। শুনানি শেষে বিচারক সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

‘দুর্নীতি ও বিদ্বেষমূলকভাবে’ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান এবং জাল রায় তৈরি করার অভিযোগ সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগে গত বছর ২৭ অগাস্ট শাহবাগ থানায় মামলা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।

এর আগে ২৪ জুলাই রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে খায়রুল হককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তাকে জুলাই আন্দোলনের সময় ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদলকর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান ও জাল রায় তৈরির অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের আরেকটি মামলায়ও খায়রুল হককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর নিয়োগ পান খায়রুল হক। একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হয়। পরের বছরের ১৭ মে তিনি অবসরে যান।

আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে তিনি আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, ১৩ আগস্ট তিনি আইন কমিশনের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর গ্রেফতারের পুর্ব পর্যন্ত আর তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..