বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ঢাকাস্থ মির্জাগঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের পক্ষ থেকে এসিআই লিঃ এর ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর’কে সম্মাননা স্মারক প্রদান মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্টুডেন্টস’ ফোরাম ঢাকা’র আংশিক নতুন কমিটি ঘোষণা জাতীয় দৈনিক ‘দি কান্ট্রি টুডে’ পত্রিকার সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি সম্মেলন সম্পন্ন তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের এমপি পদপ্রার্থীর পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ আমতলীতে বাঁশ কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের জমিতে অবৈধ ভবন নির্মাণ বন্ধ করল প্রশাসন নলছিটি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক কমিটি গঠিত ভারতে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত চুয়াডাঙ্গা এশিয়া বিস্কুট ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী রেজাউল হক বিশ্বাস আর নেই ডাকসু নির্বাচন: যা জানা দরকার

সবার মুখে হাসি, বিএনপির মুখে শ্রাবণের মেঘ :কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২
  • ৬০৯৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবিদেক:

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্‌বোধনে মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। এত জ্বালা!’

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন শেষে আজ শনিবার জাজিরা প্রান্তে এক জনসভায় এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা অনেক দূর থেকে এসেছেন। আজকে এসেছেন কেন? আপনারা খুশি। সবাই খুশি। সবার মুখে আনন্দের হাসি। আর, বিএনপির আকাশের মুখে শ্রাবণের আকাশের মুখ। ঠিক কি না বলেন? এত ষড়যন্ত্র, এত কুটচালের পরেও শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করে ফেললেন। মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। বুকে বড় জ্বালা। জ্বালায় জ্বালায় মরছে তারা!’

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘এ পদ্মার ওপরের আকাশ সন্তানহারা মায়ের কান্না, স্বামীহারা নববধূর পরিবার, ভাইহারা বোনের আর্তনাদে এ পদ্মার আকাশ ছিল ভারী। এ পদ্মার পারে কত সন্তান তার অসুস্থ মাকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। ফেরি আসেনি, তাই মায়ের লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে। কেন এ চিত্র দেখেননি?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ পদ্মাপারে জানাজা পড়তে গিয়ে আটকা পড়েছে পদ্মায়। পদ্মায় ফেরি আসে না। ফেরি না এলে আসবে কী করে? শেষ পর্যন্ত বাবার জানাজা হয়ে গেল। সন্তান আর ফিরতে পারল না।’

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা যারা বলেন—পদ্মা সেতুতে এত টাকা টোল, তাঁরা জানেন না—এ পদ্মা সেতুর প্রয়োজন এ অঞ্চলের মানুষের জন্য। তারা কত বিপদে, কত কষ্টে থাকে। মনে কত কষ্ট, কত দুঃখ, কত যন্ত্রণা এ অঞ্চলের মানুষের। যারা জানে না, তারা পদ্মা সেতুর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেনি।’

সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নেত্রীর নাম দিতে চেয়েছিলাম শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু। তিনি রাজী নন। অনেক চেষ্টা করেছি, আমাকে ভুল বুঝবেন না। কাজেই আজ মাদারীপুর, শরীয়তপুরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জনগণের সামনে বলতে চাই—‘কাগজে লিখো নাম ছিঁড়ে যাবে, ব্যানারে লিখো নাম মুছে যাবে, পাথরে লিখো নাম ক্ষয়ে যাবে, হৃদয়ে লিখো নাম—রয়ে যাবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..