রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাভারে এনসিপি নেতাদের ওপর হামলায় আহত ৮ বিডিআরসিএস এ দুর্নীতির অভিযোগের পাহাড় মাথায় নিয়ে বহাল তবিয়তে ডা: শাহানা জাফর: খুটির জোর কোথায়? যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রকৃত সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়া হবে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জাতিসংঘ-বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়নে যৌথ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগের আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে: আইন উপদেষ্টা তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ নান্দাইল উপজেলা বিএনপি’র নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত কবি নজরুল সরকারি কলেজ সাংবাদিক সমিতির নেতৃত্বে শুভ ও সা’দ ড্রেনবিহীন রাস্তা, বৃষ্টি হলেই পানি জমে বিয়ানীবাজার সাভারের আশুলিয়ায় নিখোঁজ দুই মাদ্রাসা ছাত্রের লাশ মিলল পুকুরে

মনোহরদীতে পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে লাঞ্চিত: থানায় অভিযোগ

মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি :
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৭৮৫ বার পঠিত

মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি :

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো: হাদিউল ইসলামকে লাঞ্চিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগসূত্রে জানা যায় পঞ্চাকুড় দাখিল মাদ্রাসার এডহোক কমিটির সভাপতি পদ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মাদ্রাসার সুপার মো. হাদিউল ইসলাম গত কাল ১৩ এপ্রিল উপজেলা নির্বাহী আফিসারের কাছে মাদ্রাসার কাজের জন্য গেলে কাজ শেষ করে নামার পরেই উপজেলা পরিষদের সামনে আগে থেকেই ওত পেতে থাকা সরদার আছমত আলী মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন মুরাদ, মনোহরদী সরকারি কলেজের শিক্ষক খলিলুর রহমান এবং মনোহরদী সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. লুতফুর রহমানসহ আরো অনেক লোকজন নিয়ে মাদ্রাসা সুপার হাদিউল ইসলামকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও গালিগালাজ করেন।

সূত্রে আরো জানা যায় ফরহাদ হোসেন মুরাদকে মাদ্রাসার এডহোক কমিটির সভাপতি নির্বাচিত করতে অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন।

এ বিষয়ে মনোহরদী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মাদ্রাসা সুপার হাদিউল ইসলাম।

এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে ফরহাদ হোসেন মুরাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কিছু জানিনা বলেই ফোন রেখে দেন।

মনোহরদী সরকারি কলেজের শিক্ষক খলিলুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।

মনোহরদী থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..