শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৪:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

গৃহবধূ হত্যাকাণ্ডে মানিকগঞ্জে ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৬১৫১ বার পঠিত

মানিকগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় শ্বশুর-শাশুড়িসহ ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যকে আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে মানিকগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জয়শ্রী সমাদ্দার এ রায় ঘোষণা করেন।

এই মামলায় সুপ্রিয়া সাহার শ্বশুর দিলীপ সরকার, শাশুড়ি গীতা রানী সরকার ও প্রতিবেশী মহাদেব রায়কে মৃত্যুদণ্ড এবং প্রতিবেশী রঞ্জিত সাহা, বিষ্ণুপাল ও রঞ্জিত ঘোষকে যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় স্বামী দিপাঞ্জন সাহাকে আদালত খালাস দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছে।

মামলার নথি থেকে জানাযায়, ২০১৬ সালের ৭ আগস্ট মানিকগঞ্জ শহরের পূর্বদাশড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসায় সুপ্রিয়া সাহাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন আসামিরা। পরে তারা মরদেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যান। পর দিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। সুপ্রিয়ার বাবা সুকুমার চন্দ্র সাহা বাদী হয়ে সদর থানায় ৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মানিকগঞ্জ সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ মুন্সী তদন্ত করে ওই বছরের ২৯ নভেম্বর আদালতে ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলায় মোট ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..