রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মির্জাগঞ্জে নিম্নমানের ইট দিয়ে চলছে রাস্তার কাজ: সংশ্লিষ্টদের তদারকির অভাব বলছেন এলাকাবাসী বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ বিয়ানীবাজারে নিহতদের ময়নাতদন্ত ছাড়াই মামলা নিষ্পত্তি করতে হচ্ছে অপারেশন ডেবিট হান্ট নলছিটিতে গ্রেফতার -২ চট্টগ্রামে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানাতে জোর প্রস্তুতি চলছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি কাঠালিয়ায় মাদ্রাসার সামনের সড়কে খানাখন্দ; সংস্কারের দাবীতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন দ্বিতীয় বারের মতো সরকারি বাঙলা কলেজে আয়োজিত হয় আন্তঃবিভাগ বিজ্ঞান মেলা বর্ণাঢ্য আয়োজনে “বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস” উদযাপন বরগুনায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন

সাক্ষ্য আইন : বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণে মন্ত্রিসভার সায়

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৪ মার্চ, ২০২২
  • ৬১৭৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ডিজিটাল সাক্ষ্য-প্রমাণ আমলে নেওয়ার বিষয়ে আদালতকে এখতিয়ার দিয়ে ‘অ্যাভিডেন্স (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট, ২০২২’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সাক্ষ্য আইনের এ সংশোধনী কার্যকর হলে আদালত যে কোনো মামলার বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণ আমলে নিতে পারবেন।

আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সাক্ষ্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে প্রধা সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে অনষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘গত কোভিডের পর থেকে অনলাইনে মামলা মোকদ্দমা চলছিল। এর ফলে সাক্ষী-প্রমাণ সবই অনলাইনে আসছিল। কিন্তু, আমাদের অ্যাভিডেন্স অ্যাক্টে আবার এ রকম ডিজিটাল এভিডেন্সের সরাসরি কোনো বিধান ছিল না। কেউ যদি মামলায় হেরে যেত, সে যদি আবার ওপরের কোর্টে আপিল করে, সেক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা হওয়ার সুযোগ ছিল। এটা অনেকদিন ধরেই আলোচনায় ছিল।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এখন থেকে ডিজিটাল যে অ্যাভিডেন্স, সেগুলোও গ্রহণ করা হবে। সেক্ষেত্রে যাতে কেউ ফলস বা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স পুটআপ করতে না পারেন, এ জন্য প্রয়োজনে কোর্ট যদি মনে করে আপত্তিজনক কিছু আছে বা কেউ আপত্তি করলে তাঁরা এটাকে ফরেনসিক করে দেবেন।’

সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কেউ একটা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স দিলো, এটা কিন্তু বাঁচার কোনো উপায় নেই। কারণ, ফরেনসিক করলেই ধরা পড়ে যাবে। বিশেষ করে ডকুমেন্টের ফরেনসিক দুই-চার মিনিটেই করা যায়। ভিডিওর ক্ষেত্রে একটু সময় লাগে, তাও খুব বেশি না।’ দেশে এ বিষয়ে আমাদের পর্যাপ্ত ল্যাবরেটরি আছে বলে জানান তিনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..