মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বিদ্যলয়ের মাঠে ধান শুকানো নিষেধ করার নান্দাইলে প্রধান শিক্ষকের উপর হামলা:থানায় অভিযোগ ইউএনও’র বদলির আদেশ প্রত্যাহার দাবী, দাবী না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি ধারের টাকা না দিলে আত্মহত্যার হুমকি! টাকা ফেরত পেতে অনশণ তালতলীতে নারী ইউপি সদস্য সহ চারজনকে মারধর নলছিটিতে পৃথক অভিযানে ইট ভাটাকে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা ও মাদক কারবারীকে তিন মাসের কারাদণ্ড সাভারে “মুক্তজীবন” এর সহায়তায় জীবীকার অভাব ঘুচলো নিঃসম্বল সেলিনা আক্তারের মুরাদনগরে বজ্রপাতে ২ কৃষক নিহত আহত- ৩ কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে দুই সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৩ হয় কাজ বন্ধ করবি, নইলে তোকে মেরে ফেলবো:সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ। শ্যালিকাকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে দুই শিশুকে হত্যা, দুলাভাইয়ের ফাঁসি

দেশ গঠনে চলচ্চিত্র ভূমিকা রেখেছে : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৮৭৬ বার পঠিত

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে ১৯৫৭ সালে এফডিসির মাধ্যমে এদেশে চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধিকার আন্দোলন কিংবা স্বাধীনতা আন্দোলনে চলচ্চিত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর অনেক কালজয়ী চলচ্চিত্র দেশ গঠনে ভূমিকা রেখেছে।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও বাচসাস সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা-২০২২ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, মাঝখানে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা থমকে যায়। কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্প আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সিনেমা হলের সংখ্যা বেড়েছে। এখন মানুষের রুচির পরিবর্তন হয়েছে। রুচির সে চাহিদা পূরণ করছে সিনেপ্লেক্স। ইতোমধ্যে সিনেমা হল নির্মানসহ চলচ্চিত্রের উন্নয়নে শেখ হাসিনা এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আমরা চাই প্রতিটি উপজেলায় একটি করে সিনেমা হল হোক।

তিনি আরো বলেন, চলচ্চিত্রে অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়েছি। তবে সিনেমা বানিয়ে তা ওটিটি প্লাটফর্মে বা কোনো টিভি চ্যানেলে বিক্রি করে দিলে তা কল্যাণ বয়ে আনবে না। সে জন্য অনুদানের চলচ্চিত্র যেন সিনেমা হলে মুক্তি দেওয়া হয় সে বাধ্যবাধকতা চালু করেছি। হল ছাড়া মুক্তি দিলে অনুদানের বাকি টাকা কর্তন করা হবে। একটি ভালো সিনেমা সুষ্ঠু বিনোদনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। জীবন থেকে নেয়া ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৬৯ সালে। সে ছবিতে আমার সোনার বাংলা গানটি ব্যবহার করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সে গানটিকে পরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে পরিণত করেন।

বাচসাস সভাপতি রাজু আলীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অবজারভার পত্রিকার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রমুখ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..