সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পটুয়াখালীতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান রাজনৈতিক দলে সাংবাদিকদের ভূমিকা: দলীয় পদ নাকি পেশাদারিত্ব: আহমেদ আবু জাফর সংস্কার না করে কোনো নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়া যাবে না: তোফায়েল আহমেদ জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতায় উচ্চ লাফে ১ম হলেন হরিরামপুরের জয় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে ঝালকাঠির নিহত ১০ পরিবারকে জেলা পরিষদের ২০ লাখ টাকা সহায়তা প্রদান পটুয়াখালীতে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে চলছে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ মুরাদনগরে পুটি মাছ কাটা নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন নেতা নয় জনগণের কামলা হয়ে থাকতে চাই- কায়কোবাদ বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫৮০৭ বার পঠিত

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, যারা মুক্তিযুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ নিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নাদিয়া সিম্পসনের সঙ্গে বৈঠক শেষে  সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে একটা প্রধান পয়েন্ট ছিল মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের কোটা। সরকারি ও আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কত জনের চাকরি মুক্তিযোদ্ধা কোটায়  হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তালিকা প্রস্তুত হয়ে যাওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিপ্রাপ্তরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কিনা, চাকরি নায্যভাবে হয়েছে কি না- তা খতিয়ে দেখা হবে।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝখানে একটা প্রতিষ্ঠান ছিল, সেটা হচ্ছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল- জামুকা। মুক্তিযোদ্ধা কারা হবে, না হবে সেটা জামুকা নির্ধারণ করে দিতো। মন্ত্রণালয় শুধু তাদের নির্ধারিত বিষয়টি বাস্তবায়ন করতো। এর আইনগত বিষয়াদি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
মুক্তিযোদ্ধা তালিকা রিভিউ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, অবশ্যই সবকিছু হবে, যাতে ন্যায্যভাবে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সম্মানটা ফিরে পায়। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। এটাকে আমরা হাসি-মশকরা কিংবা অবহেলায় নষ্ট করতে পারি না। এর থেকে গৌরবোজ্জ্বল, ত্যাগের ও বীরত্বের মহিমা জাতির কাছে আর নেই। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা, তারা তা-ই ফিরে পেতে চায়।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করা গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেন নেব না? এটা জাতির সঙ্গে প্রতারণা। কেউ মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সুবিধাদি গ্রহণ করলে সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা এ নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..