বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাঙ্গাবালীতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, সভাপতির পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম কক্সবাজারে বিতর্কিত ব্যবসায়ী জসিমের শাস্তি দাবিতে বিক্ষোভ বেতাগীতে চাঁদাবাজী ও সালিশ-বানিজ্য রুখতে বিএনপি’ র মাইকিং যেকোনো মূল্যে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সরকার বদ্ধ পরিকর : শারমীন এস মুরশিদ দাভোসে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ দাভোসে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : তুলে ধরা হবে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উপযুক্ত স্থান শীর্ষস্থানীয় বিশ্ব নেতাদের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পেতে সহায়তা কামনা ভালবাসা এমনি হয়: রিমি কবিতা বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী বামনা উপজেলা শাখার কমিটি গঠন সভাপতি নেছার, সম্পাদক এনামুল

পাহাড় কাটা মনিটরিংয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৭৫৬ বার পঠিত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পাহাড় ও টিলা কাটা রোধে মনিটরিংয়ে সরকার আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে।

সচিবালয়ে আজ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেশের পাহাড় ও টিলাসহ প্রাকৃতিক সম্পদের মানচিত্র প্রণয়ন কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, এ কাজে উচ্চ রেজোলিউশনের ওয়ার্ল্ডভিউ-৩ স্যাটেলাইট ছবি (৩০ সেন্টিমিটার) ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদের মানচিত্র তৈরি করা হচ্ছে। ডিজিটাল টেরেইন মডেল (ডিটিএম) দিয়ে এই এলাকার সীমানা নির্ধারণ আরও নির্ভুল করা হয়েছে। ২০০৪ থেকে ২০২৪ সালের গুগল আর্থ স্যাটেলাইট ছবি বিশ্লেষণ করে পাহাড় কাটার কারণে পরিবেশ ও ভূমির পরিবর্তন চিহ্নিত করা হচ্ছে।

তিনি জানান, ভূমি ব্যবহারের টেকসই পরিকল্পনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য একটি সামগ্রিক মানচিত্র এবং সমন্বিত বন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা তৈরিতে কাজ করা হচ্ছে। এতে বন, নদী ও জলাভূমির মতো সম্পদ সংরক্ষণ এবং কার্বন মজুদ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পরিবেশ উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব হবে।

তিনি বলেন, পাহাড় কাটা এবং পরিবেশের ক্ষতির পরিমাণ হেক্টরে হিসাব করা হচ্ছে। সিএইচটি বোর্ড, আঞ্চলিক পরিষদ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সাথে পরামর্শ করে জিআইএস ও রিমোট সেন্সিং দলের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে যাচাই করা হবে। এই প্রকল্প বাংলাদেশের  প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, সঠিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং টেকসই উন্নয়নে সরকারের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..