শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায় : তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের বৈঠক গুতেরেস উখিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে পৌঁছেছেন বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সংহতি প্রকাশ তাড়াইলে ২০ বছর আত্মগোপনে থাকা সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার জাতিসংঘ মহাসচিব ঢাকায় মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশু আছিয়ার মামলার তদন্ত দ্রুত শেষ করা হবে: আইজিপি দাবি আদায়ের নামে রাস্তা অবরোধ করলে কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি মাগুরায় নির্যাতিত শিশুর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক মডেল মসজিদ নির্মাণে সৌদি আরব কোন টাকা দেয়নি: প্রেস সচিব

তাড়াইল উপজেলা নির্বাচন অফিসের দুই ঘন্টা কর্মবিরতি ও মানববন্ধন

আনোয়ার হোসেন জুয়েল, তাড়াইল প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫
  • ৫৭৫৯ বার পঠিত

কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দা আশুরা আক্তার খাতুন এর নেতৃত্বে জাতীয় পরিচয় পত্র পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হতে সংবিধিবদ্ধ নতুন কমিশনে স্থানান্তরের কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে । এসময় তারা ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা সকল কর্ম থেকে বিরত থাকেন।

১৩ (মার্চ) বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় তাড়াইল নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন এর আয়োজনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির নাম ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’। এই কর্মসূচিতে তাড়াইল উপজেলা নির্বাচন অফিসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি রাখেন। এসময় সেবা নিতে আসা ৭-৮ জন ব্যক্তিকে দুপুর ১টা অবদি অপেক্ষায় বসে থাকতে দেখা যায়।

তাড়াইল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দা আশুরা আক্তার খাতুন বলেন, এনআইডি নিয়ে ব্যবসা করতে দেয়া হবে না। এনআইডি ধ্বংস হোক আমরা চাই না। সাংবিধানিক অধিকার যেন খর্ব না হয়। ইসিতে দক্ষ জনবল তৈরি হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ২০০৭-২০০৮ সালে বিশেষ প্রেক্ষাপটে ভোটার তালিকা কার্যক্রম শুরু হয় এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ের প্রতিটি স্টেক হোল্ডারের সাথে কমিশনের যখন সংলাপ হয় তখন প্রত্যেকেই বলেছেন ভোটার তালিকা এবং এনআইডি একসাথে নির্বাচন কমিশনে থাকবে কিন্তু এর পরবর্তীতে দেখলাম যে ভোটার তালিকা শুধু এনআইডি তাকে আলাদা করার জন্য সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটা প্রজ্ঞাপন জারি করে সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার জন্য। যা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য দুঃখজনক বার্তা বহন করে। কারণ এই এনআইডি ২০০৭-২০০৮ থেকে জন্ম নেবার পরে হাটি হাটি পা পা করে অনেক কিছুর সমন্বয়ে সুসংগঠিত হয়েছে নির্বাচন কমিশনের হাত ধরে। নির্বাচন কমিশনে রয়েছে সুসংগঠিত জনবল, রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ইন্সট্রুমেন্ট হয়েছে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক যা অন্য কোন কমিশনও এত অল্প সময়ের মধ্যে সমন্বয় করা সম্ভব নয়। জাতীয় পরিচয় পত্রের পেছনে নির্বাচন কমিশনের যে ভূমিকা রয়েছে, যে অনবদ্য অবদান রয়েছে তা অস্বীকার করা কারো পক্ষে সম্ভব নয় বলে দাবী করেন এ কর্মকর্তা।তিনি সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ভোটার তালিকা একটি অভিন্ন ও তথ্য বহুল কার্যক্রম তাই এটি নির্বাচন কমিশনের হাতে যেন থাকে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..