রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত ত্যাগের মহিমায় উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার হিংসা অবিচারের : আসিফ মাহমুদ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা জন্মদিনে মৃত্যু, বিবাহবার্ষিকীতে দাফন; এএক হৃদয়বিদারক বিদায়ের গল্প ছোটদের বড় ভাবনা: রাজধানীর পরিবেশ দূষণ নিয়ে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের উদ্রেক মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা

বেতাগীতে এক শিশু শিক্ষার্থী ধর্ষনের শিকার

বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ৫ আগস্ট, ২০২২
  • ৬২২০ বার পঠিত
অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম ( ১৮)

বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার বেতাগীতে পানি আনতে গিয়ে এক শিশু শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে মাদ্রাসা পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (৪ আগষ্ট ) বেলা এগারটায় জোয়ার করুনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের ৪১ নং উত্তর জোয়ার করুনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থী সকাল সাড়ে দশটার দিকে স্কুলের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বেড়িয়ে আসে। বোতলে করে বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবনের পাশে উত্তর ও পশ্চিম ঘেষে থাকা টিওবয়েলে পানি আনতে যায়। তখন একই এলাকার মোস্তফা হাওলাদারের ছেলে মাদ্রসা পড়ুয়া শিক্ষার্থী মো: জহিরুল ইসলাম ( ১৮) শিশু শিক্ষার্থীকে প্রথমে ডেকে নিয়ে সিঙ্গারা কিনতে টাকা নেওয়ার প্রস্তাব দেয়। এক পর্যায় হাত ধরে টানা-টানি করে।

এতে সে ভয়ে কান্না অবস্থায় ফের স্কুলে আসলে বেতাগী থানা পুলিশ খবর পেয়ে শিশু ও তার মাকে থানা হেফাজতে নিয়ে যায়। থানায় দায়ের করা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জহিরুল ইসলাম শিশু শিক্ষার্থীর স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয় এবং শ্লীলতাহানি (ধর্ষন) করে।

স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পরীক্ষার জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর আগে সকাল সারে দশটার দিকে জহিরুল বিদ্যালয়ের কাছেই মসজিদে ঝাড়ু দেওয়ার কাজে ব্যস্ত ছিল বলে স্থানীয়রা জানায়।

এ বিষয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো: মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঘটনা শুনেই জহিরুলকে ধরতে শিক্ষকদের পাঠাই কিন্তু এর মধ্যেই সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। এ বিষয় তাৎক্ষণিক স্কুল ম্যানেজিং কমিটি, ভিকটিমের পরিবার ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে জানানো হয়েছে।

বেতাগী থানার অফিসার ইনচার্জ মো: শাহ আলম বলেন, খবর পেয়েই আমাদের টীম ঘটনাস্থলে যায়। পৌঁছার আগেই অপরাধী পালিয়ে যায়। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এখন প্রয়োজনীয় আইনানুগ  ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..