শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আমতলী থানা থেকে জব্দকৃত জাটকা ইলিশ লুট! এমন আলোচিত ঘটনা জানেন না উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অসুস্থ সাবেক মেয়রের পাশে মানবিক নেতা: হাসপাতালে সাক্ষাৎ করলেন আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ান তাড়াইলে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে শুরু হয়েছে ‘বিসিক উদ্যোক্তা মেলা-২০২৫’ নলছিটিতে ইয়ুথ আউটরিচ কমিউনিকেইটার টিম গঠনের লক্ষ্যে সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী গণজাগরণ দল পটুয়াখালী সদর উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন ছাগলে কলমি শাক খাওয়াকে কেন্দ্র করে হামলা — একই পরিবারের চারজন আহত, বরগুনা-১ আসনের মনোনয়নে ক্ষুব্দ আমতলী-তালতলী প্রান্তিক জনগোষ্ঠি, বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন এমরান চৌধুরী মোরেলগঞ্জে ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক

গাইবান্ধায় জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ৬১৫৫ বার পঠিত

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের কাতলামারী গ্রামে এক মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী সাতটি পরিবার।

৯ নভেম্বর বুধবার দুপুরে ফুলছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তারা এ অভিযোগ করেন।

ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম মধু বলেন, আনছার আলী মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব খাটিয়ে কাতলামারী গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবারের পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত ও ক্রয়কৃত জমি জোরপূর্বক দখলের পায়তারা করছে।

আদালতে আনছার আলীর সাথে আমাদের জমিজমা সংক্রান্ত বাটোয়ারা মামলা চলমান থাকলেও সেখানে তিনি হাজিরা দেন না। তার তিন ছেলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীতে চাকুরী করার কারণে তারা পেশাগত প্রভাব খাটিয়ে আমাদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।

আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আদালতে মামলাও করেছি।
আব্দুর রহিম মধু বলেন, আনছার আলী আমাদের একই বংশের লোক হলেও তিনি আমাদের বিরুদ্ধে ফুলছড়ি থানায় ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের দুইটি সহ তিনটি মামলা ও গাইবান্ধা আমলী আদালতে একটি মামলা করেছেন। যার সবগুলোই মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা। এসব মিথ্যা মামলার বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশী বৈঠকে বসলেও আনছার আলী সালিশ মানেননি।

সংবাদ সম্মেলনে আরেক ভুক্তভোগী রমজান আলী বলেন, আনছার আলী ও তার চাচা গোলাম মওলা আমার পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত ভোগদখলকৃত ২৫ শতাংশ জমিতে গত বছর থেকে আবাদ করতে দিচ্ছেন না। আমি জমিতে হালচাষ করতে গেলে তারা আমাকে হত্যা সহ বিভিন্ন প্রকার হুমকি দেন। প্রশাসনের কাছে আমি সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, খাদেম মিয়া, মাসুদুর রহমান টিপু, ওয়াদুদ মিয়া, রমজান আলী, রফিক মিয়া, বাবলু বেপারী, উজ্জল বেপারীসহ অনেকে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো প্রশাসনের কাছে তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠ বিচার দাবী করেছেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..