বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাঙ্গাবালীতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, সভাপতির পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম কক্সবাজারে বিতর্কিত ব্যবসায়ী জসিমের শাস্তি দাবিতে বিক্ষোভ বেতাগীতে চাঁদাবাজী ও সালিশ-বানিজ্য রুখতে বিএনপি’ র মাইকিং যেকোনো মূল্যে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সরকার বদ্ধ পরিকর : শারমীন এস মুরশিদ দাভোসে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ দাভোসে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : তুলে ধরা হবে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উপযুক্ত স্থান শীর্ষস্থানীয় বিশ্ব নেতাদের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পেতে সহায়তা কামনা ভালবাসা এমনি হয়: রিমি কবিতা বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী বামনা উপজেলা শাখার কমিটি গঠন সভাপতি নেছার, সম্পাদক এনামুল

চোখের চিকিৎসাকেও গুরুত্ব দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৫৮৬০ বার পঠিত
ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আই ভিশন সেন্টারগুলো আমরা উদ্বোধন করছি, তবে অন্যান্য সেবার সঙ্গে অবশ্যই চোখের চিকিৎসাকেও গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ আমাদের এই উদ্যোগের ফলে এখন অনেক অন্ধ মানুষের চেখের আলো ফিরে এসেছে।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে দেশের আরও ৪৫ উপজেলায় কমিউনিটি ভিশন কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে আরও ৭০টি উপজেলায় এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

এর মাধ্যমে উপজেলাগুলোতে হাসপাতালেই সব ধরনের চোখের সমস্যায় রোগীরা সেবা নিতে পারবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা এর আগে ৭০টি, এখন ৪৫টি উপজেলায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছি। লোকজন যেন সহজে হাসপাতালে আসতে পারেন সেজন্য রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করে দিয়েছি।

তিনি বলেন, একটা সময় দেশের মানুষ বিভিন্ন রোগের যথাযথ চিকিৎসা পেত না, এখন পাচ্ছে। আমরা চাই হাসপাতালগুলোতে রোগীর সেবা আরও যেন বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রে সবাইকে সহায়তা করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, উপজেলায় কমিউনিটি ভিশন সেন্টার স্থাপনে অনেকেই আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন। এক্ষেত্রে ডা. মোদাচ্ছের আলী, ডা. দ্বীন মোহাম্মদের কথা বিশেষভাবে বলতে চাই। এর সঙ্গে জড়িত সব ডাক্তারকে আমি ধন্যবাদ জানাই।

আমরা সফলভাবে করোনা মোকাবিলা করেছি উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ায় করোনায় মৃত্যু কম হয়েছে। আমরা সাহস করে টিকা এনেছিলাম। বিনামূল্যে মানুষকে টিকা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আমরা চিকিৎসা সেবার সঙ্গে গবেষণাও জোরদার করেছি। দেশের বড় বড় জেলাগুলোতে মেডিকেল করেছি। বিভাগগুলোতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব, সেভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি। মেডিকেল কলেজগুলোতে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে দেশের হাসপাতালগুলোতে বেড ছিল ৩৮ হাজার, এটি ৬৭ হাজারে উন্নীত করা হয়েছে। চক্ষু ইনস্টিটিউটসহ প্রতিটি ইনস্টিটিউট আওয়ামী লীগের সময়ে প্রতিষ্ঠিত। শিশু হাসপাতাল প্রতিটি বিভাগে হওয়া উচিত। শিশু চিকিৎসার ক্ষেত্রে ট্যাক্স তুলে নেওয়া হয়েছে। বেসরকারি পর্যায়ে হাসপাতালের যন্ত্রপাতি কেনায় ট্যাক্স কমিয়ে দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ৫ হাজার শয্যায় উন্নীত করার পরিকল্পনা আছে। করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শুরু করতে পারিনি। তবে শিগগিরই করে ফেলবো।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদসহ অনেকে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..