সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের বড় শ্রমবাজার হবে জাপান, বাড়বে সে দেশের বিনিয়োগও : প্রেস সচিব এক নজরে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট সোমবার ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করবেন অর্থ উপদেষ্টা চীন বাংলাদেশকে কৃষি ও গবেষণা ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে: সফররত চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী কাস্টমস হাউস ঢাকার কমিশনার জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক ডিএসইসি’র উদ্যোগে প্রেস কাউন্সিলে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অন্যায় অনিয়মের মহা নায়ক আমতলী সদর ইউপি চেয়ারম্যান মিঠু মৃধা সেরা নির্বাচিত বেতাগীর গড়িয়াবুনিয়া কমিউনিটি ক্লিনিক জিওপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন নান্দাইলে জাতীয় ইমাম সমিতির পক্ষ থেকে ইমামদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

অমর একুশে গ্রন্থমেলায় টিপু’র রোমান্টিক উপন্যাস ‘অভিমান’

আমির হোসেন (ঝালকাঠি প্রতিনিধি):
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৬০০৮ বার পঠিত

অমর ‘একুশে গ্রন্থমেলা’ ২০২৩ এ প্রকাশিত হয়েছে নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কামাল হোসেন টিপু’র রোমান্টিক উপন্যাস ‘অভিমান’।

স্কুল জীবনের প্রেমকাহিনী নিয়ে লেখা ‘অভিমান’ কামাল হোসেন টিপু’র নবম গ্রন্থ। এই উপন্যাসে লেখক এ সময়ের গতানুগতিক ‘দৈহিক ভালোবাসা’কে এড়িয়ে গিয়ে সম্পর্ণ সুস্থধারার উপাখ্যান রচনায় মনোনিবেশ করেন। উপন্যাসের শুরুর দিকটা দুষ্টুমি আর হেয়ালিপনার খুনসিতে ভরা।

এর ফাঁকে লেখক দুই তরুণ-তরুণীর মনে ভালো লাগার বীজ বুনে ভালোবাসার রস সৃষ্টির চেষ্টা করেন। এক সময় তিনি সফলও হন। কিন্তু মানবপ্রেম কখনো নিদিষ্ট গতিধারায় চলতে পারে না। কারণ, ভালোবাসা যত গভীর হয়ে হাসে বিচ্ছেদ তত নিকটে আসে। এই উপন্যাসেও তাই হয়েছে। অর্থ্যাৎ উপন্যাসের মাঝামাঝি দীর্ঘ সাড়ে সাত বছরের বিচ্ছেদ টেনে এনেছে লেখক। এরপর কি হলো? এরপর রোমান্টিক উপন্যাসিক কামাল হোসেন টিপু দীর্ঘ বিচ্ছেদকে পুনরায় পুরনো ভালোবাসায় ফিরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন। এবার এই উপন্যাসের কয়েকটি আলোচ্য উক্তি তুলে ধরা যাক, “রোমানাকে যতই দেখছি ততই ভালো লাগছে। কিন্তু হাতটা ভীষণ চুলকাচ্ছে দোস্ত। রাজিব আবিরের মাথায় ঢুঁ মেরে বলল, রোমানাকে দেখবি দেখ। কিন্তু ঢিল ছুড়বি না।” “এত অভিমান তোমার নিহা! তোমার এই অভিমান আমাদের গেঁথেই চলেছে দীর্ঘ বিচ্ছেদের সুতোয়। নিহা, কোথায় তোমার সেই উদার মন। সেও কি তোমার মতো অভিমানী এখন! জানো নিহা, মাঝে মাঝে মনে হয় আর কোনো দিন তোমার দেখা পাবো না আমি। কোনোদিন বুঝি আর দেখা হবে না তোমার-আমার!” “খুব ছোট্ট একটা শব্দ ‘স্যরি’। এই একটি শব্দ কি পারবে, আমার সাড়ে সাত বছরের বিচ্ছেদ যন্ত্রণাকে ভুলিয়ে দিতে? বলো নিহা, ‘স্যরি’ শব্দাটা কি আমাদের হারিয়ে যাওয়া সাড়ে সাতটি বছর ফিরিয়ে দিতে পারবে? এই সাড়ে সাতটি বছর ধরে আমি শুধু তোমাকে খুঁজেছি।” “তোমার স্মৃতি জড়ানো এই স্কুল আঙিনায় আমি অসংখ্য বার এসেছি। এই, এখানটায় বসেছি।

বিশ্বাস না-হলে এই কড়ুই গাছটাকে জিজ্ঞেস করে দেখ, তোমার অপেক্ষায় কতদিন কতবার এখানে বসে কেঁদেছি।” উপন্যাসটি প্রকাশ করেছে ‘অন্বেষা প্রকাশন’। বইটি পাওয়া যাবে অন্বেষা প্রকাশন’র ‘১২নং প্যাভিলিয়নে’।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..