সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল উপ সহকারী প্রকৌশলীর সিলেটের বিয়ানীবাজারের পল্লীতে প্রতিবেশীদের হামলায় এক জন নিহত আমতলীতে বজ্রপাতে যুবক নিহত মুরাদনগরে একই রশিতে মা ও ছেলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা বেতাগীতে লাশ দেশে আনার কথা বলে তিন লক্ষ টাকা আত্মসাৎ আদালতে মামলা পুলিশে চাকরি দেওয়া নামে অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগে যুবদল নেতা গ্রেফতার হাট ইজারা আদায়কে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুপক্ষের উত্তেজনা:ককটেল বিস্ফোরণ পটুয়াখালীতে কোষ্ট গার্ডের হাতে অবৈধ চায়না দুয়ারী জাল ও পলিথিন জব্দ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে মিয়ানমারের অপরাধ চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ উপায় : প্রধান উপদেষ্টা পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা দোহা থেকে সরাসরি রোমে যাবেন

মনোহরদীতে পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে লাঞ্চিত: থানায় অভিযোগ

মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি :
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৭৭১ বার পঠিত

মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি :

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো: হাদিউল ইসলামকে লাঞ্চিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগসূত্রে জানা যায় পঞ্চাকুড় দাখিল মাদ্রাসার এডহোক কমিটির সভাপতি পদ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মাদ্রাসার সুপার মো. হাদিউল ইসলাম গত কাল ১৩ এপ্রিল উপজেলা নির্বাহী আফিসারের কাছে মাদ্রাসার কাজের জন্য গেলে কাজ শেষ করে নামার পরেই উপজেলা পরিষদের সামনে আগে থেকেই ওত পেতে থাকা সরদার আছমত আলী মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন মুরাদ, মনোহরদী সরকারি কলেজের শিক্ষক খলিলুর রহমান এবং মনোহরদী সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. লুতফুর রহমানসহ আরো অনেক লোকজন নিয়ে মাদ্রাসা সুপার হাদিউল ইসলামকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও গালিগালাজ করেন।

সূত্রে আরো জানা যায় ফরহাদ হোসেন মুরাদকে মাদ্রাসার এডহোক কমিটির সভাপতি নির্বাচিত করতে অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন।

এ বিষয়ে মনোহরদী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মাদ্রাসা সুপার হাদিউল ইসলাম।

এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে ফরহাদ হোসেন মুরাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কিছু জানিনা বলেই ফোন রেখে দেন।

মনোহরদী সরকারি কলেজের শিক্ষক খলিলুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।

মনোহরদী থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..