সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ভারতে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত চুয়াডাঙ্গা এশিয়া বিস্কুট ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী রেজাউল হক বিশ্বাস আর নেই ডাকসু নির্বাচন: যা জানা দরকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই সারা দেশে পূজা উদযাপিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ তাড়াইলে আছিয়া খাতুন মহিলা মাদ্রাসার অভিভাবক সম্মেলন, দোয়া ও পুরষ্কার বিতরণ মানিকগঞ্জে কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আমতলীতে সাবেক স্বামীকে হত্যা করতে কিশোর গ্যাং ভাড়া! স্ত্রীসহ চারজন গ্রেপ্তার দেবীগঞ্জে খড়ের গাদায় চাপা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু আওয়ামীলীগকে সংগঠিত করতে কাজ করছে দুই ভাই স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মানিক ও যুবলীগ নেতা মনির আলাল দুলাল দুই ভাই আবারও বেপরোয়া

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা – মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৬০০৭ বার পঠিত

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্টে সুখ-স্বাচ্ছন্দ জীবনযাপন করছেন। এর পরও যদি তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন তাহলে সেটা ইতিহাস বিকৃতি নয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ অবমাননা করা হয়।

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের এক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন মুজিব বর্ষ উদযাপন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল নাসের চৌধুরী।

খালেদা জিয়াকে পাক বাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত হয়েছেন? তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্ট গিয়েছেন। তাই তিনি নির্যাতনের কাটা করতে পারেন কিনা সেটা দেশবাসীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন।

তারেক জিয়া শিশু মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন শনিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেওয়া এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মোজাম্মেল হক বলেন শিশু মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যেটা বলেছেন সেটা আমর জানা নেই শুনিও নাই। এ বিষয়ে কিভাবে নিন্দা জানাবো তার ভাষা আমার নেই।

প্রসঙ্গত গত শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা ।তিনি পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা তিনি শিশু মুক্তিযোদ্ধা তিনি তখন মায়ের সঙ্গে কারাগারে ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন বলেন ,দেশের আনাচে-কানাচে বেঁচে আছেন, তাদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা গুলো জেনে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেয়া দরকার ।পরে এগুলো ডিজিটাল আর্কাইভ করা যেতে পারে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে একটি ভালো উদ্যোগ হতে পারেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..