বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পদোন্নতির সুপারিশ সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের খসড়া চূড়ান্ত গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল অনিয়ম, ঘুষ,দুর্নীতির আখড়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দুদকের তথ্য অনুসন্ধান শেষে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এনবিআরের যেসব কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণীর তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- এনবিআর সদস্য মো. লুৎফুল আজিম, সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (সিআইসি) মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম কমিশনার মো. তারিক হাসান, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার কাজী মো. জিয়া উদ্দিন, রেলওয়ে কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুর রশিদ মিয়া। এছাড়াও রয়েছেন- কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোহাম্মদ শিহাবুল ইসলাম, কর অঞ্চল ৮ এর অতিরিক্ত কর কমিশনার মির্জা আশিক রানা, বিসিএস কর একাডেমির যুগ্ম কর কমিশনার মোহাম্মদ মোরশেদ উদ্দিন খান, কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোনালিসা শাহরিন সুস্মিতা, নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (মূল্য সংযোজন কর) অতিরিক্ত কমিশনার হাসান তারেক রিকাবদার, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ মামুন মিয়া, গোয়েন্দা ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার সাহেলা সিদ্দিক, কর অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনাল কমিশনার লোকমান আহমেদ এবং কর অঞ্চল ৩ এর কর কমিশনার এম এম ফজলুল হক। আক্তার হোসেন জানান, দুদকের তথ্যানুসন্ধান শেষে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় এসব কর্মকর্তাদের নিজ নামে বা তার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির বৈধ উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ মিলেছে। এ অবস্থায় তাদের সম্পদ ও দায়-দেনার হিসাব বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এর আগে, গত ২৯ জুন এনবিআরের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের কথা জানায় দুদক। এরপর গত ১ জুলাই আরও ৫ জন ও ৩ জুলাই আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করার কথা জানায় দুদক। এনবিআরের শীর্ষ ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক অযত্ন-অবহেলায় অস্তিত্ব সংকটে নলছিটির সম্ভাবনাময় হাড়িখালি গ্রাম হঠাৎ অস্থির ডালের বাজার, কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা প্রচলিত প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তন করতে হবে: তারেক রহমান মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন: প্রধান উপদেষ্টা ‘সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনী প্রস্তুত’

গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল অনিয়ম, ঘুষ,দুর্নীতির আখড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫
  • ৫৭৫২ বার পঠিত

গণপূর্ত অধিদপ্তরের ইলেক্ট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ই/এম, বিভাগ-১–এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল ইসলাম বিগত আট বছর একই পদে বহাল থেকে দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদ গড়ার অভিযোগ উঠেছে। সরকারি নীতিমালা উপেক্ষা করে এক জায়গায় তিন বছরের বেশি দায়িত্ব পালনের বিধি আরোপ থাকলেও সেটি মানছে না আশরাফুল।তবে তাঁর এ দীর্ঘ মেয়াদি অবস্থান শুধু নীতিমালা লঙ্ঘন-ই নয়, বরং প্রতিষ্ঠিত প্রভাব ও দুর্নীতির একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট অবস্থানের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত।

২০২১ সালের ৫ আগস্ট গণপূর্ত অধিদপ্তর থেকে এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিন বছরের বেশি সময় ধরে যেসব নির্বাহী প্রকৌশলী একই পদে বহাল রয়েছেন, তাদের অবিলম্বে বদলি করতে হবে। উদ্দেশ্য ছিল অপারদর্শিতা, দুর্নীতি, ও স্বজনপ্রীতির চক্র ভেঙে শৃংখলা ও স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা। কিন্তু বাস্তবতা হলো ভিন্ন, এ নীতির প্রয়োগ হয় অনেক ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্টভাবে। আশরাফুল ইসলাম তার পদে আছেন আট বছর ধরে, যা নিজেই হয়ে উঠেছে একটি উদাহরণ, নাকি ব্যতিক্রম, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহলে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে আলোচিত দুর্নীতির মামলায় তার নাম থাকা সত্ত্বেও পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। কিন্তু এখানেই ঘটনার ধুম্রজাল, একজন দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত কর্মকর্তা কীভাবে এতবছর ধরে ঢাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বহাল থাকতে পারেন?

বিশ্লেষকদের মতে, দুর্নীতির মামলা থাকা অবস্থায় কোনো কর্মকর্তার পদে বহাল থাকা সরকারি প্রশাসনিক নীতির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তবে আশরাফুল ইসলাম একই পদে থাকেন এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব নিয়ে গোটা অধিদপ্তর জুড়ে প্রশ্ন বিদ্ধ হয়েছেন।

এদিকে বহিরাগত চেহারায় ”ক্লিন ইমেজ’ বজায় রাখা হলেও বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। ঠিকাদারি সিন্ডিকেটের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক, দরপত্র ছাড়াই কাজ শুরু করা, কাজ শেষ হওয়ার পর টেন্ডার আহ্বান করা, এসবই আশরাফুল ইসলামের ডিভিশনে অঘোষিত নীতি হিসেবে বিবেচিত।

প্রক্কলন না করেই কাজ শুরু করে পরে প্রক্কলন এবং টেন্ডার লাইভে দেন। এমন অভিযোগ তুলেছেন অধিদপ্তরের একাধিক ঠিকাদার ও আভ্যন্তরীণ কর্মকর্তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আশরাফুল এর দপ্তরে কর্মরত একজন জুনিয়র কর্মকর্তা বলেন, দুর্নীতি না করলে এ দপ্তরে টিকে থাকা মুশকিল। তবে আশরাফ ভাই এ বিষয় অনেক পারদর্শী। তিনি জানেন কাকে কখন কোথায় ব্যবহার করতে হবে। গণপূর্তে ম্যানেজমেন্টের মাস্টার হিসেবে পরিচিত।

বিশ্বস্ত সূত্র বলছে,উত্তরবঙ্গীয় কোটা ও নিজস্ব প্রভাবের জোরে তিনি বিশেষ সুবিধাভোগী বলে অনেকে দাবি তুলছেন। একাধিকবার অভিযোগ উঠলেও প্রধান প্রকৌশলী তা আমলে নেয়নি। বিশেষ করে সোহবানবাগ মসজিদ প্রকল্পে অনিয়মে সিভিল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে বদলি করা হলেও, অদৃশ্য কারণে আশরাফ রয়েছেন বহাল তবিয়তে।টানা ৮ বছর গণভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বে থাকা আশরাফের মাঝে ‘সরকারই আমি’এই মনোভাব গড়ে উঠেছে বলে দাবি অনেকের। তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না তার ওই জোনের সিনিয়র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও। ফলে অধিদপ্তরে এক অদৃশ্য শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বলয়  রয়েছেন তিনি।

আর মাত্র চার বছর পর এক যুগ পূর্ণ করবেন আশরাফ একই পদে থেকে। তখন কি বদলি হবেন? না কি নতুন কোনো রেকর্ড গড়ার পথে হাঁটবেন?

নিয়মের বাইরে অবস্থান, দুর্নীতির অভিযোগে পদোন্নতি বন্ধ থাকা, অথচ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে বহাল থাকা এসব কিছুই প্রশাসনিক ব্যবস্থার দুর্বলতা ও নিকৃষ্ট অবকাঠামোর প্রমাণ।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের ভেতরে ‘মিস্টার ম্যানেজার’দের ছায়া যতদিন থাকবে, ততদিন ৫ আগস্টের মত উচ্চাশী ঘোষণাগুলো কেবল ফাইলের পৃষ্ঠায় জমে থাকবে।

এসব অনিয়মের অভিযোগের বিষয় জানতে আশরাফুল ইসলাম এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও ফোন কল গ্রহণ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে খুদেবার্তা পাঠানো হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দুদকের তথ্য অনুসন্ধান শেষে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এনবিআরের যেসব কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণীর তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- এনবিআর সদস্য মো. লুৎফুল আজিম, সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (সিআইসি) মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম কমিশনার মো. তারিক হাসান, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার কাজী মো. জিয়া উদ্দিন, রেলওয়ে কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুর রশিদ মিয়া। এছাড়াও রয়েছেন- কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোহাম্মদ শিহাবুল ইসলাম, কর অঞ্চল ৮ এর অতিরিক্ত কর কমিশনার মির্জা আশিক রানা, বিসিএস কর একাডেমির যুগ্ম কর কমিশনার মোহাম্মদ মোরশেদ উদ্দিন খান, কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোনালিসা শাহরিন সুস্মিতা, নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (মূল্য সংযোজন কর) অতিরিক্ত কমিশনার হাসান তারেক রিকাবদার, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ মামুন মিয়া, গোয়েন্দা ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার সাহেলা সিদ্দিক, কর অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনাল কমিশনার লোকমান আহমেদ এবং কর অঞ্চল ৩ এর কর কমিশনার এম এম ফজলুল হক। আক্তার হোসেন জানান, দুদকের তথ্যানুসন্ধান শেষে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় এসব কর্মকর্তাদের নিজ নামে বা তার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির বৈধ উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ মিলেছে। এ অবস্থায় তাদের সম্পদ ও দায়-দেনার হিসাব বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এর আগে, গত ২৯ জুন এনবিআরের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের কথা জানায় দুদক। এরপর গত ১ জুলাই আরও ৫ জন ও ৩ জুলাই আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করার কথা জানায় দুদক।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দুদকের তথ্য অনুসন্ধান শেষে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এনবিআরের যেসব কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণীর তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- এনবিআর সদস্য মো. লুৎফুল আজিম, সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (সিআইসি) মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম কমিশনার মো. তারিক হাসান, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার কাজী মো. জিয়া উদ্দিন, রেলওয়ে কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুর রশিদ মিয়া। এছাড়াও রয়েছেন- কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোহাম্মদ শিহাবুল ইসলাম, কর অঞ্চল ৮ এর অতিরিক্ত কর কমিশনার মির্জা আশিক রানা, বিসিএস কর একাডেমির যুগ্ম কর কমিশনার মোহাম্মদ মোরশেদ উদ্দিন খান, কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোনালিসা শাহরিন সুস্মিতা, নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (মূল্য সংযোজন কর) অতিরিক্ত কমিশনার হাসান তারেক রিকাবদার, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ মামুন মিয়া, গোয়েন্দা ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার সাহেলা সিদ্দিক, কর অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনাল কমিশনার লোকমান আহমেদ এবং কর অঞ্চল ৩ এর কর কমিশনার এম এম ফজলুল হক। আক্তার হোসেন জানান, দুদকের তথ্যানুসন্ধান শেষে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় এসব কর্মকর্তাদের নিজ নামে বা তার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির বৈধ উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ মিলেছে। এ অবস্থায় তাদের সম্পদ ও দায়-দেনার হিসাব বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এর আগে, গত ২৯ জুন এনবিআরের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের কথা জানায় দুদক। এরপর গত ১ জুলাই আরও ৫ জন ও ৩ জুলাই আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করার কথা জানায় দুদক।