মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
অবশেষে গাইটালের পানি নিস্কাষনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থার আশ্বাস দিলেন ইউএনও কামরুল হাসান মারুফ প্যালেস্টাইন টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজে ওরিয়েন্টেশন ও মতবিনিময় সভা নান্দাইলে ঐতিহ্যবাহী তারঘাট আনছারীয়া ফাজিল মাদরাসার আলিম ক্লাসের উদ্বোধন নান্দাইল চৌরাস্তার গোলচত্বরে সৌন্দর্যবর্ধন কাজ শুরু জাহানারা ইমাম হলে জিএস নির্বাচিত আমতলীর বুশরা বাংলাদেশ পল্লী চিকিৎসক সমিতি ফতুল্লা থানা শাখার সম্মেলন অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান বন্দরে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক দাওয়াত না পেয়ে মাদ্রাসার খাবার খেয়ে গেলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা আমতলীতে নারী ইউপি সদস্যের ঘর থেকে অবৈধভাবে মজুদ রাখা ৬৪ বস্তা সার জব্দ।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নজিরবিহীন : জিএম কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০২২
  • ৬১৭১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ৫১ শতাংশেরও বেশি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নির্দয় ও নজিরবিহীন। জ্বালানি তেলের এমন মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবনে মহাবিপর্যয় সৃষ্টি হবে। প্রমাণ হলো দেশের মানুষের প্রতি সরকারের কোন দরদ নেই।

আজ শনিবার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, অকটেনের মূল্য এক লাফে ৫১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে প্রতি লিটার ৮৯ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। ৮৬ টাকা লিটারের পেট্রোলের দাম ৫১ দশমিক ১৬ ভাগ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪২ দশমিক ৫ ভাগ বেড়ে প্রতি লিটার ৮০ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১১৪ টাকায়। অথচ, বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের দাম এখন নিম্নমুখী।

গত ৪-৫ মাসে বিভিন্ন স্থানে বেঞ্চমার্ক ক্রুড ওয়েলের দাম কমেছে ২৯ থেকে ৩০ শতাংশ। ইউএস বেঞ্চমার্ক ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৮৯ ডলারের নিচে নেমে যায়। গত মার্চে যার দর উঠেছিল ১২৪ ডলারে। আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড প্রতি ব্যারেল বিক্রি হয় ৯৪ ডলারে। সারা বিশ্বে যখন জ্বালানি দেলের দাম কমতে শুরু করেছে, তখন দেশে তেলের মূল্য বৃদ্ধি সকল মহলকে হতাশ করেছে।

বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরও বলেন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বেড়ে যাবে পরিবহণ ব্যয়। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাবে কয়েকগুণ। পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাবে, বাড়বে দামও। এতে রপ্তানি শিল্পেও বিপর্যয় সৃষ্টি হবে। ভয়াবহ পরিণতির দিকে অগ্রসর হবে দেশের অর্থনীতি। হাহাকার উঠবে সাধারণ মানুষের পরিবারে। তাই, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির গণবিরোধী সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ করছি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..