রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুরাদনগরে পুটি মাছ কাটা নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন নেতা নয় জনগণের কামলা হয়ে থাকতে চাই- কায়কোবাদ বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি বিশ্বে পূর্ব শত্রুদের মিত্রে পরিণত হওয়ার অনেক উদাহরণ রয়েছে : আজাদ মজুমদার পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ নান্দাইলে যুগের হাওরে পুলিশ ডিউটি বক্সটি সংস্কার চায় এলাকাবাসী প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে বাংলাদেশ অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান চায় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

বঙ্গবন্ধুর রক্ত মুছে ফেলতেই শেখ রাসেলকে হত্যা : আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ৬১১৫ বার পঠিত

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর রক্ত চিরতরে মুছে ফেলতেই শেখ রাসেলকে হত্যা করা হয়েছিল। তিনি বেঁচে থাকলে আজ হয়তো বঙ্গবন্ধুর মতই বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতেন, বিশ্বের শোষিত মানুষের নেতা হতেন। তাঁকে নিয়ে দেশ ও জাতি গর্ববোধ করতো।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেসার ছোট ছেলে শহিদ শেখ রাসেলের স্মৃতির স্মরণে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ওয়েবসাইটে শেখ রাসেল শিশু কর্নারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার তিনি এসব কথা বলেন।

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের উদ্যোগে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শেখ রাসেল শিশু কর্নারে শেখ রাসেল দিবস উদ্যাপন সংক্রান্ত, শেখ রাসেল পদক- ২০২২, শেখ রাসেল দিবস উদযাপন নীতিমালা-২০২২, শেখ রাসেল পদক নীতিমালা- ২০২২ এবং শেখ রাসেল ফটো গ্যালারিসহ অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত আছে।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, শেখ রাসেল এক সাহসী, প্রাণবন্ত সত্ত্বার নাম। মানবতার এক ব্যতিক্রমধর্মী প্রতীক শেখ রাসেল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মাত্র ১০ বছর বয়সে শিশু রাসেলকে তাঁর বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নির্মমভাবে হত্যা করেছে ঘাতকেরা। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বর্বরোচিত ঘটনা হলো এই হত্যাকাণ্ড, যা করতেও নির্মম ঘাতকরা কুণ্ঠিত হয়নি সেদিন।

তিনি বলেন, শেখ রাসেল আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আছে তাঁর স্মৃতি। এই স্মৃতিকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার গতবছর ১৮ অক্টোবরকে শেখ রাসেল দিবস ঘোষণা করেছে। এই দিবস বাংলাদেশের জনগণকে আদর্শ মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে অনুপ্রেরণা যোগাবে। অনুষ্ঠানে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাফিজ আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ম সচিব মো. মুনিরুজ্জামানসহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..