বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মির্জাগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত তরুণ নির্মাতা মনজিল হাসানের নাটকে মোশাররফ করিম ও তানিয়া বৃষ্টি তাড়াইলে ইঞ্জিনিয়ার শফিকুর রহমান ভূঁইয়া অনু ফ্যমিলি ফাউন্ডেশনের বৃত্তি প্রদান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে উপহার বিতরন নান্দাইলে বধ্যভূমিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান সরকারি বাঙলা কলেজে ২৫ মার্চ গনহত্যা দিবস-২০২৫ পালন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে বহাল তবিয়তে দুর্নীতিবাজ ডা. শাহানা জাফর মির্জাগঞ্জ ভূমি অফিসের সাবেক এসি ল্যান্ড তন্ময় ও সুবিদখালী ইউপি’র ভূমি সহকারী শাহানাজের জালিয়াতিতে মদন মোহন মিস্ত্রীর অর্ধকোটি টাকার সম্পত্তি বেহাত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার নতুন চক্রান্ত শুরু হয়েছে: মির্জা ফখরুল মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ

বড়দিন উদযাপনে মশগুল সবাই, আচমকাই ডুবতে শুরু করল রেস্তোরাঁ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৯০৫ বার পঠিত

বড়দিন উদযাপন করতে ব্রিটেনের এক রেস্তোরাঁয় ভিড় করেছিলেন অতিথিরা। এসেক্সের লেকসাইড শপিং সেন্টারের পাশের এই রেস্তোরাঁটি আলাদাভাবে সবার নজর কাড়ে। হ্রদের ধারে একটি স্টিমারের মধ্যে তৈরি করা হয়েছে লেকসাইডের এই রেস্তোরাঁ।

কিন্তু হঠাৎই ‘মিলার অ্যান্ড কার্টার’ নামে ওই রেস্তোরাঁর ভেতরে সব কিছু যেন থমকে যায়। পানিতে ডুবতে শুরু করে।

শুক্রবার সকাল থেকেই রেস্তোরাঁ জুড়ে সাজ সাজ রব। ভেতরের সাজসজ্জায় বড়দিনের আমেজ ফুটে উঠেছে। মধ্যাহ্নভোজের জন্য খাবার তৈরির প্রস্তুতি তখন তুঙ্গে। ইতোমধ্যেই স্টেক খেতে হাজির হয়েছেন অনেকে।

ধীরে ধীরে বেলা গড়াচ্ছে। রেস্তোরাঁ তখন লোকে লোকারণ্য। খাবার পরিবেশন করাও শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ ভেতরে সব কিছু যেন থমকে যায়।

হঠাৎ করে রেস্তোরাঁটি যেন এক দিকে ঝুঁকতে শুরু করে। ধীরে ধীরে হ্রদের পানি ডুবে যেতে থাকে রেস্তোরাঁটি। বোঝা মাত্রই অতিথিরা ভয় পেয়ে ছোটাছুটি আরম্ভ করে দেন।

রেস্তোরাঁর সামনের দিক দিয়ে ভেতরের দিকে পানি ঢুকতে শুরু করে। রেস্তোরাঁর কর্মীরা অতিথিদের সবাইকে রেস্তোরাঁর ভেতর থেকে বের করেন।

কীভাবে রেস্তোরাঁটি ভেঙে গেল সেই বিষয়ে এখনও অন্ধকারে রয়েছেন কর্মীরা। ঘটনার পরেই ফেসবুকে রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, যত দিন না রেস্তোরাঁটি আবার সংস্কার করা হচ্ছে, তত দিন তা বন্ধ রাখা হবে।

বড়দিন উপলক্ষে অনেকেই এই রেস্তোরাঁয় আগে থেকে আসন সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন। তারা শেষ মুহূর্তে কোথায় খেতে যাবেন বা রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে সেই অতিথিদের জন্য কোনও বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে কী না তা নিয়েও রেস্তোরাঁয় যোগাযোগ করেন অতিথিরা।

সমাজমাধ্যমে রেস্তোরাঁর পক্ষে জানানো হয়েছে যে, এখন ফোন তোলার মতো পরিস্থিতিতেও তারা নেই। তবুও যতটা সম্ভব তাদের পক্ষ থেকে অতিথিদের সহায়তা করা হয়েছে। এই পরিস্থিতির জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন তারা।

অনেকে একে ‘ডুবন্ত রেস্তোরাঁ’র সঙ্গে তুলনা করেছেন। অনেকে আবার মন্তব্য করেছেন, এই ঘটনা ‘টাইটানিক’ ডোবার স্মৃতি জীবন্ত করে দিয়েছে।

কিন্তু কেউ কেউ আবার রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন। রেস্তোরাঁর অসাবধানতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন একাংশ। এমন ঘটনা উৎসবের পুরো আমেজকেই নষ্ট করে দিয়েছে বলে দাবি তাদের।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..