শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

পটুয়াখালীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

জিয়াউর রহমান (নিজস্ব প্রতিবেদক):
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৮১৯ বার পঠিত

জিয়াউর রহমান (নিজস্ব প্রতিনিধি):

পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলায় ১২ অক্টোবর শনিবার ভোরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সমন্বয়ে পরিচালিত এক যৌথ অভিযানে মো. সাইফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন মির্জাগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন রিমান রাফিন নিশাত।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, সাইফুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত এবং তার বাড়িতে বেশ কিছু ইয়াবা ট্যাবলেটের চালান এসেছে। সাইফুল পূর্ব সুবিদখালী গ্রামের বাসিন্দা মো. হারুন রাড়ির জ্যেষ্ঠ পুত্র।

অভিযানের সময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সাইফুল পালানোর চেষ্টা করলে, সেনাবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত তাকে আটক করে। এরপর তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ২৩০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারের পর সাইফুলকে উদ্ধারকৃত ইয়াবাসহ মির্জাগঞ্জ থানায় সোপর্দ করা হয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আইনানুগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

ক্যাপ্টেন রিমান রাফিন নিশাত বলেন, “মাদকের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। মাদকবিরোধী কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করা হবে এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হবে, যাতে এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা সুরক্ষিত থাকে।”

তিনি আরও বলেন, “মাদকের বিষয়ে সেনাবাহিনী কোনো ধরনের আপস করবে না। মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত গডফাদার ও মাদক সম্রাটদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

এই সফল অভিযানের জন্য এলাকাবাসী সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। তাদের মতে, এ ধরনের অভিযান মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার করবে এবং একটি মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে সহায়ক হবে। স্থানীয়রা আশা প্রকাশ করছে যে, এ ধরনের কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমে মাদক ব্যবসা ও মাদকসেবনের হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..