বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
এলডিসি উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শেষে স্পষ্ট হবে সরকার কতটুকু সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারবে : প্রেস সচিব দুমকিতে প্রবাসীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরকিয়ার ফাঁদে জড়িয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ আড়াইহাজারে সামাজিক নিরাপত্তা ও মাদক প্রতিরোধে করনীয় শীর্ষক আলোচনা ও সাংবাদিক ইউনিয়নের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নান্দাইলে উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন ॥ সরকারি বাঙলা কলেজে বাংলা নববর্ষ উদযাপন তাড়াইল প্রশাসনের উদ্যোগে ঝাকজমকভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন মনোহরদীতে পঞ্চাশকুড় দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে লাঞ্চিত: থানায় অভিযোগ সাভারে ব্যাক টু ব্যাক ছিনতাই ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে তাড়াইলে বিক্ষোভ মিছিল

উপজেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

মো:জিয়াউর রহমান (মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি):
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৭৯৫ বার পঠিত

মোঃ জিয়াউর রহমান (মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি):

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় শুক্রবার ( ১৫ নভেম্বর) সকাল ১০ টায় বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৭ নভেম্বর যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে আমার স্নেহাস্পদ সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী একটি অবৈধ পিস্তল নিয়ে আটক হয়। এ ব্যাপারে আমি সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সমস্ত নেতাকর্মী মর্মাহত ও ব্যথিত। আমি সভাপতি হিসেবে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সমস্ত নেতা- কর্মীদের জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর পরিবারের পাশে দাড়াবার নির্দেশ দেই। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় গত ১০ নভেম্বর জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনুর হঠাৎ করে সংবাদ সম্মেলনে আমাকে এবং উপজেলা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দদেরকে জড়িয়ে সংবাদ পরিবেশনে আমি-সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি বিস্মিত ও ব্যথিত হই।

তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে দোষী সাবস্ত্য করে জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী’র এ সংবাদ সম্মেলনে আমি ও আমার পরিবারের সম্মানহানি ঘটানো হয়েছে। শুধু তাই নয় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দীর্ঘদিনের পরিচ্ছন্নতা ও সুনামের উপর আঘাত হানার অপচেষ্টা করা হয়েছে যেটা কাম্য নয়।’

সাহাবুদ্দিন নান্নু বলেন, ‘জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী দীর্ঘ দিন ধরে বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। আমরা চাই আইনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে তিনি নির্দোষ প্রমাণ করে মুক্তি পাক। আমরা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি এখনও তার পরিবারের প্রতি সহানুভূতিশীল আছি এবং থাকব। মির্জাগঞ্জ বিএনপি সুনামের সহিত চলছে এবং চলবে। এখানে কেউ কালিমার লেপন দিতে চাইলে তা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি মেনে নিবেন না।’ পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসানউল্লাহ পিন্টু, সহ-সভাপতি গোলাম ফারুক মুন্সি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ মুন্সি প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..