সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল উপ সহকারী প্রকৌশলীর সিলেটের বিয়ানীবাজারের পল্লীতে প্রতিবেশীদের হামলায় এক জন নিহত আমতলীতে বজ্রপাতে যুবক নিহত মুরাদনগরে একই রশিতে মা ও ছেলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা বেতাগীতে লাশ দেশে আনার কথা বলে তিন লক্ষ টাকা আত্মসাৎ আদালতে মামলা পুলিশে চাকরি দেওয়া নামে অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগে যুবদল নেতা গ্রেফতার হাট ইজারা আদায়কে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুপক্ষের উত্তেজনা:ককটেল বিস্ফোরণ পটুয়াখালীতে কোষ্ট গার্ডের হাতে অবৈধ চায়না দুয়ারী জাল ও পলিথিন জব্দ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে মিয়ানমারের অপরাধ চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ উপায় : প্রধান উপদেষ্টা পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা দোহা থেকে সরাসরি রোমে যাবেন

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হলেই সাংবাদিককে গ্রেফতার নয়, ডিসিদের আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৫৯৮২ বার পঠিত
ফাইল ছবি

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার বন্ধে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা হরণের জন্য নয় আইনটি করা হয়েছে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিনের ষষ্ঠ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।

আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কারো বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে- তা তদন্তের জন্য নির্ধারিত সেলে পাঠাতে হবে। কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে গ্রেফতার করা যাবে না।

আইন ও বিচার বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে জেলা প্রশাসকদের এ কার্য অধিবেশন হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এতে সভাপতিত্ব করেন।

আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে জাতিসংঘের হিউম্যান রাইটস অফিসের সঙ্গে দুই বার আলোচনা করেছি। সেই অফিসকে অবহিত করা হয়েছে আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত। তারা যেন শিগগির আমাদের তারিখ দেয়, সেই তারিখ অনুযায়ী আমরা আলোচনায় বসতে রাজি আছি। লেজিসলেটিভ বিভাগের সচিবের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘এই আইন যখন বাস্তবায়ন করা হয় সেখানে কিছু মিসইউজ ও কিছু অ্যাবিউস হয়েছে। এগুলো যাতে না হয়, সারা পৃথিবীর যে বেস্ট প্র্যাকটিসেস, জাতিসংঘের হিউম্যান রাইটস অফিসের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বেস্ট প্র্যাকটিসগুলো নির্ণয় করে আমাদের দেশের জন্য কতটুকু প্রয়োজন সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে সেটা আমরা হয়তো বিধি দিয়ে গ্রহণ করবো। যদি প্রয়োজন হয় আইন কিছুটা সংশোধনও করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..