শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় শাবি প্রেস ক্লাবের নিন্দা

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৬৫৭৪ বার পঠিত
ফাইল ছবি

রাজশাহীতে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন ‘শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব’।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তরের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হাসান আদিব, এসএ টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি জিয়াউল গণি সেলিম এবং এসএ টিভির ক্যামেরা পার্সন আবু সাঈদের ওপর থেকে অবিলম্বে মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান শাবি প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দ।

শনিবার শাহজালাল বিশবিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মনসুর ও সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল্লাহ ওয়াসিফ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, গত ৯ নভেম্বর এসএ টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদন এবং ১০ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তরে ‘রাবি ও রুয়েটে ইয়াবা ব্যবসায় ৪৪ শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মচারী’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি ছিল যথেষ্ট তথ্যসমৃদ্ধ ও বস্তুনিষ্ঠ।

কিন্তু প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ কিংবা সত্যতা চ্যালেঞ্জ না করে সাংবাদিকদের হয়রানির উদ্দেশ্যে মামলা দায়েরের ঘটনাই প্রমাণ করে মামলার বাদীরা নৈতিকভাবে কতটা দুর্বল।

মূলত সাংবাদিকদের হয়রানি এবং আইনের আশ্রয় নিয়ে সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে আমরা মনে করি।

বাংলাদেশর স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব ও স্বাধীকার আন্দোলনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পদধারী দু’জন নেতার ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়া অত্যন্ত দুঃখজনক।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাদক অধিশাখার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পরেও এসব নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে একাডেমিক ও সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা না নেয়াটা আরও দুঃখজনক।

অবিলম্বে মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এ মামলা প্রত্যাহার করা এবং নিকৃষ্ট ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সবাইকে শাস্তির আওতায় এনে দেশকে মাদকমুক্ত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..