রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুরাদনগরে পুটি মাছ কাটা নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন নেতা নয় জনগণের কামলা হয়ে থাকতে চাই- কায়কোবাদ বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি বিশ্বে পূর্ব শত্রুদের মিত্রে পরিণত হওয়ার অনেক উদাহরণ রয়েছে : আজাদ মজুমদার পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ নান্দাইলে যুগের হাওরে পুলিশ ডিউটি বক্সটি সংস্কার চায় এলাকাবাসী প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে বাংলাদেশ অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান চায় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

রাজাপুরে তরমুজের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি

আমির হোসেন (ঝালকাঠি প্রতিনিধি):
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩
  • ৫৮৮৮ বার পঠিত

“রাজাপুরে ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ, বিঘা প্রতি ২লক্ষাধিক টাকা বিক্রির আশা” ঝালকাঠির রাজাপুরের বিষখালী নদীর চর এলাকাজুড়ে প্রায় ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করা হয়েছে।

চর এলাকার কৃষকরা তরমুজ বিক্রি করতে শুরু করেছে। তারা দামও পাচ্ছেন ভালো। তরমুজ চাষি নুরুল হক, জলিল মোল্লা, মনির মোল্লা, কাঞ্চন মোল্লা সেফাতেসহ একাধিক কৃষক জানান, প্রায় তিনমাস আগে উপজেলার পূর্ব প্রান্তে বিষখালি নদীর চর এলাকাজুড়ে ২০ জন কৃষক মিলে ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করা হয়।

এবছর আদৌ বৃষ্টি না হওয়ায় ফলন কিছুটা কম হয়েছে। তারপরেও সেচ পাম্মের দ্বারা পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবছর প্রতি বিঘা জমিতে শ্রমিক, ঔষধ ও সেচ খরচসহ প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে যে ফলন হয়েছে তাতে ১লক্ষ ৮০ হাজার থেকে ২লক্ষাধিক টাকার তরমুজ বিক্রি করা যাবে বলে তারা আশা করছেন। তরমুজ চাষি নুরুল হক আরো জানান, তরমুজ বিক্রির সময় হওয়ায় রাজাপুর সদরের হাট বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসাযীদের সবাইকে খেত থেকে তরমুজ কিনে নিতে বললেও তারা তরমুজ কিনতে ক্ষেতে যায়নি। তারা কৃষকদের জিম্মি করে খুব সস্তায় তরমুজ কেনার আশায় বসে ছিলেন। কিন্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় কয়েকজন কৃষক মিলে গাড়ি ভাড়াকরে তরমুজ ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করছেন।

ঢাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৪০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছেন। প্রতিটি তরমুজ ৪ থেকে ৮ কেজি ওজন রয়েছে। কোন কোন তরমুজে এর চেয়ে বেশি ওজনও হচ্ছে। এতে কৃষকরা দামও ভালো পাচ্ছেন। এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ভালো দাম না দিলে কৃষকরা এলাকায় তরমুজ বিক্রি করবেন না বলে তিনি জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোসা. শাহিদা শারমিন আফরোজ বলেন, আবহাওয়া ভাল থাকলে এ বছর উপজেলায় মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে ১ হাজার থেকে ১১শ, ৫০ টন তরমুজ উৎপাদিত হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..