শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

‘ন্যায়কুঞ্জ’ বাস্তবায়ন হলে বিচারপ্রার্থীরা তাদের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে- ভোলায় প্রধান বিচারপতি

সাব্বির আলম বাবু (নিজস্ব প্রতিবেদক):
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ৫ জুন, ২০২৩
  • ৫৮৬১ বার পঠিত

ভোলা জেলার আদালত প্রাঙ্গণে আগত বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার ‘ন্যায়কুঞ্জ’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।

রবিবার আদালত চত্তরের পুকুর পাড়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন, সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ। প্রায় ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১ হাজার ৯২ স্কয়ার ফুট জমির উপর স্থাপনাটির নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করছে জেলা গণপূর্ত বিভাগ। এর আগে আদালতের হল রুমে এই উপলক্ষে বিচার বিভাগের আয়োজনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ও দায়রা জজ এ,এইচ, এম মাহমুদুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্য রাখেন- সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ। এ সময় প্রধান অতিথি বলেন, আদালতে আসা বিচারপ্রার্থীদের সেবা দিতে এই ন্যায়কুঞ্জ স্থাপন করা হচ্ছে। এটি অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। কারণ দূর-দূরান্ত থেকে আসা বিচারপ্রার্থীদের আদালতের বারান্দা, চায়ের দোকান কিংবা খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করতে হয়। তাদের জন্য নেই কোন ভালো অবকাঠামো। এই বিষয়গুলো অনুধাবন করে সরকার দেশের প্রত্যেক আদালত প্রাঙ্গণে একটি করে ন্যায়কুঞ্জ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।

তিনি বলেন, এই ন্যায়কুঞ্জে নারীদের জন্য ব্রেস্টফিডিং কর্নার, পরিচ্ছন্ন টয়লেটসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থাকছে। এটি বাস্তবায়ন হলে বিচারপ্রার্থীরা তাদের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে। এখানে আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী, জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক আনোয়ারুল হক, জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম, জেলা সিভিল সার্জন ডা. কে এম শফিকুজ্জামান, কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের জোনাল কমান্ডর ক্যাপ্টেন শহিদুল হক, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরিফ মো. সানাউল হক, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. এডভোকেট সালাউদ্দিন হাওলাদার প্রমুখ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..