শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ঢাকাস্থ মির্জাগঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের পক্ষ থেকে মির্জাগঞ্জের ইউএনও’কে সম্মাননা স্মারক প্রদান মির্জাগঞ্জে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত ডেঙ্গুতে পটুয়াখালীর সাংবাদিক লিটুর স্ত্রীর মৃত্যু মুরাদনগরে প্রশাসকের দায়িত্বে পাভেল খাঁন পাপ্পু মুরাদনগরে শ্রেণিকক্ষে ছুরি প্রদর্শনের ভিডিও ভাইরাল, ৪ শিক্ষার্থী বহিষ্কার কিশোরগঞ্জ পৌর কলেজিয়েট স্কুল পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোরেলগঞ্জে ৪৩২ পরিবারের মাঝে পানির ট্যাংক বিতরণ সংখ্যালঘু নির্যাতন মামলায় অব্যাহতি পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ চৌধুরীসহ তের জন তাড়াইলে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত সংখ্যালঘু নির্যাতন মামলায় অব্যাহতি পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ চৌধুরীসহ তের আসামি

ঢাকায় চাকরি করলেও কর্মসূচিতে নাম দিয়ে টাকা পকেটস্থ করেন ইউপি সদস্য

আশরাফুজ্জামান সরকার (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৫৮৭৩ বার পঠিত

ঢাকায় চাকরি করলেও অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্প নাম দিয়ে ওই নামে টাকা উত্তোলন করে পকেটস্থ করেন ৫নং ওয়ার্ড সদস্য মানিক মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কৃঞ্চপুর গ্রামে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসূচি গত ১১ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়। ওই ওয়ার্ডে কর্মসূচির ২৭ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করার কথা। উক্ত ওয়ার্ডের কৃঞ্চপুর গ্রামের মৃত সাজু শেখ এর ছেলে আব্দুল লতিফ শেখ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।

২৯ নভেম্বর সরেজমিনে উক্ত ওয়ার্ডে গিয়ে ২৭ জন শ্রমিকের মধ্যে ২৪ জন শ্রমিককে কাজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে অভিযোগে উল্লেখিত ক্রমিক নং ১১৯ রুবেল মিয়া পিতা- আব্দুস সবুর মিয়া এবং ১২৭ নং ক্রমিকের ময়নুল হক, পিতা- জয়নাল। দুইজন শ্রমিক প্রকল্প শুরু থেকে বতর্মান ৫নং ওয়ার্ড সদস্যের মেয়াদকাল শুরু থেকে এ পযর্ন্ত একদিনেও কাজে যোগদান করে নাই। অথচ প্রকল্প তালিকায় এখনো তাদের নাম রয়েছে এবং নিয়মিত প্রকল্প সভাপতির যোগসাজসে প্রকল্প হাজিরা সীটে এখনো ওই দুই শ্রমিকের হাজিরা নিয়মিতভাবে হয়ে আসছে। কাজ না করেও ঐ শ্রমিকরা নিয়মিত প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে আসছে। জানা যায় যে, উত্তোলনের টাকা প্রকল্প সভাপতি ও শ্রমিক ভাগাভাগি করে নেন।

এ ব‍্যাপারে উক্ত ইউপি সদস্য মানিক মিয়া-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সত‍্যতা স্বীকার করেন। তিনি আরও বলেন, দুই একটা নাম না দিলে আমরা কি করে খাব। এদিকে উক্ত তালিকার ১২২নং ক্রমিকের আলামিন, পিতা- সৈয়দ ব‍্যাপারী তার বোনের নাম ব‍্যবহার করে টাকা নিজেই উত্তোলন করে পকেটস্থ করেন। এখানে কর্মরত শ্রমিকেরা জানান, তারা কাজে আসে না ঢাকায় গার্মেন্টেসে চাকুরী করে। বতর্মানেও তারা ঢাকায় চাকুরী করছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..