শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

ঢাকায় চাকরি করলেও কর্মসূচিতে নাম দিয়ে টাকা পকেটস্থ করেন ইউপি সদস্য

আশরাফুজ্জামান সরকার (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৫৮৫৭ বার পঠিত

ঢাকায় চাকরি করলেও অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্প নাম দিয়ে ওই নামে টাকা উত্তোলন করে পকেটস্থ করেন ৫নং ওয়ার্ড সদস্য মানিক মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কৃঞ্চপুর গ্রামে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসূচি গত ১১ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়। ওই ওয়ার্ডে কর্মসূচির ২৭ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করার কথা। উক্ত ওয়ার্ডের কৃঞ্চপুর গ্রামের মৃত সাজু শেখ এর ছেলে আব্দুল লতিফ শেখ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।

২৯ নভেম্বর সরেজমিনে উক্ত ওয়ার্ডে গিয়ে ২৭ জন শ্রমিকের মধ্যে ২৪ জন শ্রমিককে কাজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে অভিযোগে উল্লেখিত ক্রমিক নং ১১৯ রুবেল মিয়া পিতা- আব্দুস সবুর মিয়া এবং ১২৭ নং ক্রমিকের ময়নুল হক, পিতা- জয়নাল। দুইজন শ্রমিক প্রকল্প শুরু থেকে বতর্মান ৫নং ওয়ার্ড সদস্যের মেয়াদকাল শুরু থেকে এ পযর্ন্ত একদিনেও কাজে যোগদান করে নাই। অথচ প্রকল্প তালিকায় এখনো তাদের নাম রয়েছে এবং নিয়মিত প্রকল্প সভাপতির যোগসাজসে প্রকল্প হাজিরা সীটে এখনো ওই দুই শ্রমিকের হাজিরা নিয়মিতভাবে হয়ে আসছে। কাজ না করেও ঐ শ্রমিকরা নিয়মিত প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে আসছে। জানা যায় যে, উত্তোলনের টাকা প্রকল্প সভাপতি ও শ্রমিক ভাগাভাগি করে নেন।

এ ব‍্যাপারে উক্ত ইউপি সদস্য মানিক মিয়া-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সত‍্যতা স্বীকার করেন। তিনি আরও বলেন, দুই একটা নাম না দিলে আমরা কি করে খাব। এদিকে উক্ত তালিকার ১২২নং ক্রমিকের আলামিন, পিতা- সৈয়দ ব‍্যাপারী তার বোনের নাম ব‍্যবহার করে টাকা নিজেই উত্তোলন করে পকেটস্থ করেন। এখানে কর্মরত শ্রমিকেরা জানান, তারা কাজে আসে না ঢাকায় গার্মেন্টেসে চাকুরী করে। বতর্মানেও তারা ঢাকায় চাকুরী করছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..