রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ক্লিন ইমেজধারী আওয়ামী লীগ সমর্থকদের মনোনয়নের আশ্বাস দিলেন জাতীয় পার্টি হতদরিদ্র কর্মহীনরা বাদ, ভেকুতে কাজ, কাবিটা প্রকল্পে অনিয়মের পাহাড় নান্দাইলে ইমাম পরিবর্তন নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫ আমতলীতে মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে একাধিক মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ ভূতাইলের মাঠে দর্শকের উল্লাস, ইছাপুরা পেল নগদ ২ লাখ টাকার পুরস্কার সাংবাদিক নেতা সুশান্ত সাহার বাবা বাবু স্বপন সাহার পরলোক গমন: সাংবাদিক কমিউনিটির শোক প্রকাশ বেতাগীতে গ্রীন পিস ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইউনুছ সিকদারের ইন্তেকাল ভোটের মাধ্যমে মসজিদের কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত কলাপাড়ায় চাঞ্চল্যকর ডাকাতি ও গণধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেফতার

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ

সিলেট প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৮৩৫ বার পঠিত

সিলেট প্রতিনিধি :

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিলা পরিচ্ছন্নতার নামে অর্ধশতাধিক গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাংলো, শহীদ মিনার ও অডিটরিয়াম এলাকার টিলা থেকে গাছ গুলো  কেটে ফেলা হয়। বন বিভাগের অনুমতি ছাড়াই কৌশলে গাছ গুলো কাটা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, গাছ গুলো অপ্রয়োজনীয়, এসব জায়গায় নতুন গাছ লাগানো হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, কয়েক দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঝোপঝাড় পরিষ্কারের নামে আকাশমণিসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় মিলিয়ে অর্ধশতাধিক গাছ  কেটে ফেলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখা গাছ গুলো কেটেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছুটিতে থাকার সুযোগে কৌশলে এসব গাছ কাটা হয়েছে।

সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বও ২৪ইং) বিকেলের দিকে গাছ কাটার খবর পেয়েছেন। তিনি প্রশিক্ষণের জন্য ঢাকায় অবস্থানের কারণে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তাদের পাঠিয়ে গাছ কাটতে নিষেধ করা হয়েছে। এ ছাড়া বন বিভাগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গাছ কাটার ব্যাপারে  কোনো অনুমতি নেয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা শাখার ভাষ্য, গাছের ডালপালাসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে গিয়ে ছোট-বড় কিছু গাছ ভুল করে কাটা হয়েছে। কাটা গাছগুলো আসবাব তৈরিতে ব্যবহারের উপযোগী নয়। গাছগুলো প্রাকৃতিক ভাবে গজানো। কেটে ফেলা গাছগুলোর স্থানে নতুন করে বনজ ও ফলদ গাছ লাগানোর কথা আছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা শাখার কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) আশফাক আহমেদ বলেন, কাটা গাছ গুলো আগাছা ধরনের। গাছগুলো লাগানো হয়নি। আপনা-আপনি হয়েছে। কাটা গাছগুলোর স্থানে ফলদ ও বনজ গাছ লাগানোর জন্য এরই মধ্যে ২০০টি গাছ রাখা হয়েছে। আরো গাছ লাগানো হবে।

তিনি আরো বলেন, সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য ফুলের গাছসহ বিভিন্ন গাছ লাগানো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরিবেশ ও বন্য প্রাণীদের ব্যাপারে সচেতন। অপ্রয়োজনীয় গাছ কাটা নিয়ে কিছু মানুষ ঘোলা পানিতে মাছ শিকাওে চেষ্টা করছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..