মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ভারতে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত চুয়াডাঙ্গা এশিয়া বিস্কুট ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী রেজাউল হক বিশ্বাস আর নেই ডাকসু নির্বাচন: যা জানা দরকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই সারা দেশে পূজা উদযাপিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ তাড়াইলে আছিয়া খাতুন মহিলা মাদ্রাসার অভিভাবক সম্মেলন, দোয়া ও পুরষ্কার বিতরণ মানিকগঞ্জে কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আমতলীতে সাবেক স্বামীকে হত্যা করতে কিশোর গ্যাং ভাড়া! স্ত্রীসহ চারজন গ্রেপ্তার দেবীগঞ্জে খড়ের গাদায় চাপা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু আওয়ামীলীগকে সংগঠিত করতে কাজ করছে দুই ভাই স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মানিক ও যুবলীগ নেতা মনির আলাল দুলাল দুই ভাই আবারও বেপরোয়া

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে সব ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে সরকার: প্রেস সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫
  • ৫৭৮৯ বার পঠিত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, রোহিঙ্গারা যেন মর্যাদার সাথে এবং স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন করতে পারে সেজন্য বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘ একটা বড় সম্মেলন আয়োজন করতে যাচ্ছে। আমাদের সেখানে মূল ফোকাস থাকবে রোহিঙ্গারা যেন মর্যাদার সাথে ও স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারে এবং রাখাইনের সকল জনগোষ্ঠী যেন সেখানে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারেন। এর জন্য যত ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর প্রয়োজন, আমরা তার সবই করছি।’

রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক আর্থিক সহায়তার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা অনেক কমে গেছে। আমরা আশা করছি জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর মানবিক সহায়তা সংগ্রহের ব্যাপারে একটি ভূমিকা রাখবে। রোহিঙ্গাদের পুষ্টি সহায়তা খুবই জরুরি। আমরা চাই রোহিঙ্গাদের পুষ্টির চাহিদা যাতে কোনোভাবে কম্প্রোমাইজ না হয়। সেজন্য আন্তর্জাতিক সহায়তার প্রয়োজন হয়, রোহিঙ্গাদের জন্য প্রতিমাসে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার দরকার। আমরা আশা করছি, জাতিসংঘ মহাসচিবের এই সফর এখানে বিশ্বের নজর ফিরিয়ে আনবে। রোহিঙ্গাদের জন্য যে সহায়তা আসে সেটি যেন বন্ধ না হয়, তাতে যেন কোনো প্রভাব না পড়ে।

তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা বিষয়ে সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে জাতিসংঘ। তার সঙ্গে ফিনল্যান্ড এবং মালয়েশিয়া যুক্ত হয়েছে কো-স্পন্সর হিসেবে। আমরা আশা করছি জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরকে ঘিরে এই আয়োজনে আরও ডেভেলপমেন্ট হবে। আমরা চাচ্ছি এই সম্মেলনের মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার একটা দ্রুত সমাধান তৈরি হোক।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..