শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আমতলী থানা থেকে জব্দকৃত জাটকা ইলিশ লুট! এমন আলোচিত ঘটনা জানেন না উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অসুস্থ সাবেক মেয়রের পাশে মানবিক নেতা: হাসপাতালে সাক্ষাৎ করলেন আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ান তাড়াইলে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে শুরু হয়েছে ‘বিসিক উদ্যোক্তা মেলা-২০২৫’ নলছিটিতে ইয়ুথ আউটরিচ কমিউনিকেইটার টিম গঠনের লক্ষ্যে সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী গণজাগরণ দল পটুয়াখালী সদর উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন ছাগলে কলমি শাক খাওয়াকে কেন্দ্র করে হামলা — একই পরিবারের চারজন আহত, বরগুনা-১ আসনের মনোনয়নে ক্ষুব্দ আমতলী-তালতলী প্রান্তিক জনগোষ্ঠি, বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন এমরান চৌধুরী মোরেলগঞ্জে ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক

বাড়ির উপর ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন; বিপাকে বিয়ানীবাজারবাসী

বিয়ানী বাজার (সিলেট) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫
  • ৫৭৯৯ বার পঠিত

বসত বাড়ির উপর দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন থাকায় বিপাকে পড়েছেন বিয়ানীবাজার পৌরশহরের বাসিন্দারা।বসতঘর, বাড়ি এবং রাস্তার পাশ ঘেঁষেই হাতে ছোঁয়া দূরত্বে টানানো হয়েছে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন। সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকার এ রকম ৫ শতাধিক স্পটে ঝুঁকিপূর্ণ সঞ্চালন লাইন রয়েছে।

উপজেলার অন্তত: হাজারো বসতঘরের উপর দিয়েও বিদ্যুতের লাইন সঞ্চালন করা হয়েছে। অপরিকল্পিতভাবে টানানো এসব সঞ্চালন লাইন সরাতে গেলে নানা দূর্ভোগের মধ্যে পড়েন ভূক্তভোগী গ্রাহকরা।

আসন্ন বৃষ্টি ও বন্যা মৌসুমকে সামনে রেখে বসতঘর-বাড়ি এবং রাস্তার পাশের বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন নিয়ে দু:শ্চিন্তায় পড়েছেন কয়েক হাজার গ্রাহক। সরেজমিনে বিয়ানীবাজার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ও খুঁটি দেখা গেছে। লাইনগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। হাত দিলে নাগালে চলে আসছে।
স্থানীয় ও ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ঝুঁকিপূর্ণ লাইনের বিষয়ে অফিসে জানালে উল্টো নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। এ অফিসে যথানিয়মে আবেদন করলেও বছরের পর বছর ঘুরতে হয়। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেখানে বাস করছেন সাধারণ মানুষ। উপজেলার বহু গ্রাহক ঘর-বাড়ির উপর দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সরাতে পল্লী বিদ্যুতের জোনাল অফিসে ঘুরছেন।

তবে বিদ্যুৎ অফিসের দাবী ভিন্ন। তারা বলছেন, সাদা কাগজে আবেদন করলে আমরা লাইন সরানোর কাজ শুরু করি। এক্ষেত্রে দেখা যায় জমিজমা নিয়ে বিরোধ, একজন-আরেকজনের জমির উপর দিয়ে লাইন টানতে না দেয়াসহ নানা কারণে একট ুবেশী সময় লাগে।
বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের এজিএম (কম) মাহমুদুল হাসান বলেন, যেসব লাইন ঝুঁকিপূর্ণ আছে, হাতের নাগালে আছে; সেগুলো সরাতে আবেদন করলে আমরা ব্যবস্থা নেই। তবে এক্ষেত্রে কিছু দাপ্তরিক নিয়ম মানতে হয়। সিলেট থেকে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা এসেদেখার পর প্রতিদেন দেন। এরপর বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..