রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মির্জাগঞ্জে নিম্নমানের ইট দিয়ে চলছে রাস্তার কাজ: সংশ্লিষ্টদের তদারকির অভাব বলছেন এলাকাবাসী বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ বিয়ানীবাজারে নিহতদের ময়নাতদন্ত ছাড়াই মামলা নিষ্পত্তি করতে হচ্ছে অপারেশন ডেবিট হান্ট নলছিটিতে গ্রেফতার -২ চট্টগ্রামে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানাতে জোর প্রস্তুতি চলছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি কাঠালিয়ায় মাদ্রাসার সামনের সড়কে খানাখন্দ; সংস্কারের দাবীতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন দ্বিতীয় বারের মতো সরকারি বাঙলা কলেজে আয়োজিত হয় আন্তঃবিভাগ বিজ্ঞান মেলা বর্ণাঢ্য আয়োজনে “বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস” উদযাপন বরগুনায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন

বাড়ির উপর ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন; বিপাকে বিয়ানীবাজারবাসী

বিয়ানী বাজার (সিলেট) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫
  • ৫৭৫২ বার পঠিত

বসত বাড়ির উপর দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন থাকায় বিপাকে পড়েছেন বিয়ানীবাজার পৌরশহরের বাসিন্দারা।বসতঘর, বাড়ি এবং রাস্তার পাশ ঘেঁষেই হাতে ছোঁয়া দূরত্বে টানানো হয়েছে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন। সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকার এ রকম ৫ শতাধিক স্পটে ঝুঁকিপূর্ণ সঞ্চালন লাইন রয়েছে।

উপজেলার অন্তত: হাজারো বসতঘরের উপর দিয়েও বিদ্যুতের লাইন সঞ্চালন করা হয়েছে। অপরিকল্পিতভাবে টানানো এসব সঞ্চালন লাইন সরাতে গেলে নানা দূর্ভোগের মধ্যে পড়েন ভূক্তভোগী গ্রাহকরা।

আসন্ন বৃষ্টি ও বন্যা মৌসুমকে সামনে রেখে বসতঘর-বাড়ি এবং রাস্তার পাশের বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন নিয়ে দু:শ্চিন্তায় পড়েছেন কয়েক হাজার গ্রাহক। সরেজমিনে বিয়ানীবাজার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ও খুঁটি দেখা গেছে। লাইনগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। হাত দিলে নাগালে চলে আসছে।
স্থানীয় ও ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ঝুঁকিপূর্ণ লাইনের বিষয়ে অফিসে জানালে উল্টো নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। এ অফিসে যথানিয়মে আবেদন করলেও বছরের পর বছর ঘুরতে হয়। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেখানে বাস করছেন সাধারণ মানুষ। উপজেলার বহু গ্রাহক ঘর-বাড়ির উপর দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সরাতে পল্লী বিদ্যুতের জোনাল অফিসে ঘুরছেন।

তবে বিদ্যুৎ অফিসের দাবী ভিন্ন। তারা বলছেন, সাদা কাগজে আবেদন করলে আমরা লাইন সরানোর কাজ শুরু করি। এক্ষেত্রে দেখা যায় জমিজমা নিয়ে বিরোধ, একজন-আরেকজনের জমির উপর দিয়ে লাইন টানতে না দেয়াসহ নানা কারণে একট ুবেশী সময় লাগে।
বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের এজিএম (কম) মাহমুদুল হাসান বলেন, যেসব লাইন ঝুঁকিপূর্ণ আছে, হাতের নাগালে আছে; সেগুলো সরাতে আবেদন করলে আমরা ব্যবস্থা নেই। তবে এক্ষেত্রে কিছু দাপ্তরিক নিয়ম মানতে হয়। সিলেট থেকে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা এসেদেখার পর প্রতিদেন দেন। এরপর বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..