বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুজিবনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৪ শিশু নান্দাইলে ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ নিয়ে হতদরিদ্রদের মাঝে ইউএনওর ভিজিএফ চাল বিতরণ ভোটাধিকার চাইলে সেটি যদি ‘অপরাধ’ হয়, তবে বিএনপি সেই ‘অপরাধ’ বারবার করবে: ড. কাজী মনির গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর সরকারের অন্যতম লক্ষ্য: অর্থ উপদেষ্টা স্থিতিশীল বাজারে স্বস্তিতে ক্রেতারা : আসিফ মাহমুদ সমৃদ্ধির পথে যেতে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা মুজিবনগরে ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের বড় শ্রমবাজার হবে জাপান, বাড়বে সে দেশের বিনিয়োগও : প্রেস সচিব এক নজরে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৌলভীবাজারের পাঁচ জনের রায় যেকোনো দিন

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৬৫৬৯ বার পঠিত
ফাইল ছবি

মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৌলভীবাজারের সামছুল হোসেন তরফদারসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে রায় যেকোন দিন ঘোষণা করা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

পাঁচ আসামির মধ্যে ইউনুছ আহমদ, ওজায়ের আহমদ চৌধুরী গ্রেফতার হয়েছেন। অন্য তিন আসামি সামছুল হোসেন তরফদার ওরফে আশরাফ, মো. নেছার আলী এবং মোবারক মিয়া পলাতক আছেন।

সোমবার ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন। তার সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর আবুল কালাম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।

আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ এবং আটকে রেখে নির্যাতনের পাঁচ অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর এই পাঁচ আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে প্রসিকিউশনের তদন্ত সংস্থা। তদন্ত শেষে গত জানুয়ারিতে প্রসিকিউশনের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়ে।

এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ১৩ অক্টোবর প্রসিকিউশনের আবেদনে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলে সেদিন বিকেলে মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার গয়াসপুর গ্রাম থেকে ওজায়ের (৬০) এবং শহরের চৌমোহনা থেকে ইউনুছ আহমদকে (৭০) গ্রেফতার করে পুলিশ।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিদের মধ্যে সামছুল হোসেন তরফদার একাত্তরে আল-বদর বাহিনীর এবং নেছার আলী রাজাকার বাহিনীর স্থানীয় কমান্ডার ছিলেন। বাকি তিনজন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..