শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মির্জা ফখরুলের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আরেকটি এক-এগারোর ইঙ্গিত : নাহিদ ইসলাম পরবর্তী ২০ বছর বাংলাদেশের রাজনীতিতে তরুণরা প্রভাব ফেলবে : তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ বাড়ি বা বিলাসবহুল গাড়ি নয়, মানুষের বাঁচার জন্য প্রয়োজন নির্মল বায়ু, পানি ও মাটি : পরিবেশ উপদেষ্টা চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রকে দ্রুত সময়ের মধ্যে আধুনিকায়ন করা হবে : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব বিশ্বের দুই বৃহত্তম বন্দর পরিচালনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগে আগ্রহী জনগণের আস্থা অর্জনে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করুন : আইজিপি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্বব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত পটুয়াখালীতে তৌহিদ আফ্রিদির ছোট ভাই পরিচয় দেওয়া জুনায়েদ ইসলাম আটক! মিজানুর রহমান আজহারীর মাহফিল নিয়ে পটুয়াখালীতে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় মোরেলগঞ্জ ফেরিঘাটে কাঠ বোঝাই ট্রাকের দুর্ঘটনা: রাতভর যানজটে ভোগান্তি

গণতান্ত্রিক পাকিস্তান মার্কিন স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : হোয়াইট হাউস

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ৫৯১০ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য গণতান্ত্রিক পাকিস্তান গুরুত্বপূর্ণ। শাহবাজ শরিফ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর গতকাল সোমবার তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর জিও নিউজের।

নানা নাটকীয়তার পর জাতীয় পরিষদে বিরোধীদের আনা অনাস্থা ভোটে ৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রিত্ব হারান ইমরান খান। এ অনাস্থা ভোটের পেছনে একটি বিদেশি রাষ্ট্রের (যুক্তরাষ্ট্র) ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে দাবি করে আসছেন তিনি। তবে যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি বরাবরই অস্বীকার করে আসছে।

হোয়াইট হাউসে এক ব্রিফিংয়ে সাকি বলেন, ‘সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের শান্তিপূর্ণ পুনর্বহাল আমরা সমর্থন করি। আমরা একটি রাজনৈতিক দলের ওপর আরেকটি দলকে সমর্থন করি না।’

জেন সাকি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশেষ করে আইনের শাসনের মূল্যবোধ ও আইনে ন্যায়বিচার পাওয়ার সমতাকে সমর্থন করে।

সাকি আরও বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদের সহযোগিতাকে গুরুত্ব দেয় যুক্তরাষ্ট্র। সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখে। ক্ষমতায় যে-ই থাকুক না কেন, এ অবস্থান অপরিবর্তিত থাকে।

শাহবাজকে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ফোন করবেন কি না, এমন প্রশ্নে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘ভবিষ্যতে ফোন করবেন কি না, সে বিষয়ে এ অবস্থায় এবং এ সময়ে আমার আগাম বলার মতো কিছু নেই। অবশ্যই, বিভিন্ন পর্যায়ে তাদের সঙ্গে আমরা ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রেখেছি।‘

উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর ইমরান খানের সঙ্গে কখনো টেলিফোনে কথা বলেননি। ক্ষমতা গ্রহণের পর বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..