রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
নলছিটি পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত নান্দাইলে ইয়াসের খান চৌধুরীর সার্বিক তত্বাবধানে বেগম খালেদা জিয়ার ৮০ তম জন্মদিন উদযাপন মোরেলগঞ্জে উলামা মশায়েখ সমাবেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত রংপুরে শেখ হাসিনার ভাতিজাসহ ২৮ জনের নামে মামলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে গরু ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার গাইবান্ধায় দু’পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান, সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন তাড়াইলে সাংবাদিকদের নৌভ্রমণ সিলেট-চারখাই-শেওলা মহাসড়কের কাজ নিয়ে ষড়যন্ত্র করলে আন্দোলনের হুমকি জামিনে বের হয়েই রাতের আধারে ঘর ভেঙ্গে নিলেন যুবদল নেতা

দেশে গুম-খুনের সংস্কৃতি চালু করেছিল জিয়াউর রহমান : শেখ হাসিনা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৯১০ বার পঠিত
ফাইল ছবি

জিয়াউর রহমান দেশে গুম-খুনের সংস্কৃতি চালু করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগই একমাত্র দল, যারা দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখেছে।

আজ (শনিবার) সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপিসহ মিলিটারি ডিক্টেটরদের হাত ধরে যেসব দল তৈরি হয়েছে সেগুলোর মধ্যে গণতন্ত্রের চর্চা নেই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ উপমহাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন দল। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দেশের মানুষকে শোষণ-বঞ্চনার হাত থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য নিয়ে। আর যাদের জন্ম হয়েছে অবৈধভাবে, ক্ষমতা দখল করে, মার্শাল ল’-এর মধ্য দিয়ে তারা আমাদের গণতন্ত্রের ছবক দেয়, পরামর্শ দেয়। তারা নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করবে। মার্শাল ল’ দিয়ে, সারা রাত কারফিউ দিয়ে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে, তারা দেশবাসীকে কীভাবে গণতন্ত্র দেয় আর কীসের গণতন্ত্র দেয় আমি বুঝি না।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী বলে পরিচয় দেন, জ্ঞানী-গুণী বলে পরিচয় দেন, তাদেরও মুখে শুনি- দেশে নাকি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। আমার এখানে প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে মিলিটারি ডিক্টেটরদের সময় যারা মার্শাল ল’ দিয়ে রাষ্ট্র চালিয়েছিল, সেটাকেই কি তারা গণতন্ত্র বলতে চান? ওটাই কি তাদের গণতান্ত্রিক ধারা ছিল?

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, পঁচাত্তরের হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে বলে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করা হয়। হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পালা শুরু হয়। আর সেটা করতে গিয়ে অবৈধ মিলিটারি ডিক্টেটর সেনাবাহিনীর বহু মুক্তিযোদ্ধা অফিসার, হাজার হাজার সৈনিককে হত্যা করে। বিমানবাহিনীর সদস্যদের হত্যা করে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর অকথ্য নির্যাতন করে। তাদের গ্রেপ্তার করে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর কারাগারে নিক্ষেপ করে। এই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা ক্ষমতায় বসে একটা দলও গঠন করে ফেলে এবং মানুষের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলে।

 

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..