রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আমতলীতে নারী ইউপি সদস্যের ঘর থেকে অবৈধভাবে মজুদ রাখা ৬৪ বস্তা সার জব্দ। তাড়াইলে প্রশংসায় ভাসছেন ৫৬৫দিনে হিফয সম্পন্ন করা হাফেজ ফুয়াদ ২৬ বছর থেকে ছাত্র সংসদ নেই বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে, অবিলম্বে নির্বাচনের দাবি বরেণ্য সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই নান্দাইলে রাজগাতী ইউনিয়নে দুটি উঠোন বৈঠক ও বিএনপির অফিস উদ্বোধন করেন ইয়াসের খান চৌধুরী মুরাদনগরের পরমতলায় বিএনপির নির্বাচনী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত আমতলীতে ক্রাম বোর্ড খেলাকে কেন্দ্র দুই বংশের সদস্যদের দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত-২৫ নলছিটি উপজেলা পূজা উদযাপ পরিষদের কমিটি গঠিত ফিউচার মুরাদনগর মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত মোরেলগঞ্জে যৌতুকের দাবির অভিযোগে গৃহবধূ নির্যাতন, স্বামীসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

৮ চেয়ারম্যানের মাসিক সমন্বয় সভা বর্জন

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ৬৬৬১ বার পঠিত

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রকৌশলীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাসিক উন্নয়ন ও সমন্বয় সভা বর্জন করেছেন নারী ভাইস চেয়ারম্যানসহ ৮ চেয়ারম্যান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে সভা বর্জনের এ ঘটনা ঘটে।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলী মো. আজিজুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ আনেন আট চেয়ারম্যান। এই আট চেয়ারম্যান হলেন উপজেলা নারী ভাইস চেয়ারম্যান ফাতিমা পারভীন, পাথরঘাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হোসেন আকন, রায়হানপুর ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, চরদুয়ানী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন আহম্মেদ, পাথরঘাটা সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান, কালমেঘা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আকন মোহাম্মদ সহিদ, কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আলাউদ্দিন ও কাঁঠালতলি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।

এ সময় ওই সভা সভাপতিত্ব করছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হুমায়ুন কবির।

ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের কোনো কাজের বিষয়ে চেয়ারম্যানদের জানানো হয় না। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলী মো. আজিজুর রহমান মিলে প্রকল্প দাখিল করে বিল তুলে নেন। তাই তাঁদের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাসিক সমন্বয় সভা বর্জন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, এসব অভিযোগ ঠিক নয়। চেয়ারম্যানদের অন্যায় আবদার আমরা রাখিনি বলে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..