শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

ঘুরে আসুন ফয়’স লেক

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৬৭৫৫ বার পঠিত
ফাইল ছবি

চট্টগ্রামের ফয়’স লেকের নাম শোনেননি এমন মানুষ পাওয়া যাবে না নিশ্চয়ই। তবে ঘুরে দেখেছেন কি সবাই? হয়তো সবাই যেতে পারেননি। তাই সময় করে একবার ঘুরে আসুন ফয়’স লেক থেকে। জানা এবং দেখার সমন্বয়ে দারুণ অনুভূতি সৃষ্টি হবে আপনার।

নামকরণ
ফয়’স লেক কোনো প্রাকৃতিক হ্রদ নয়। ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয়। তখন এটি ‘পাহাড়তলি লেক’ নামে পরিচিত ছিল। পরে প্রকৌশলী মি. ফয়’র নামানুসারে ‘ফয়’স লেক’ রাখা হয়।

 

অবস্থান
লেকটি চট্টগ্রামের পাহাড়তলি রেলস্টেশনের অদূরে খুলশি এলাকায় অবস্থিত। ৩৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত হ্রদটি পাহাড়ের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তের মধ্যবর্তী একটি সরু উপত্যকায় আড়াআড়িভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট।

বৈশিষ্ট্য
এখানে শিশুদের জন্য রাইডের ব্যবস্থা রয়েছে। বড়দের জন্য রয়েছে পাহাড় ও হ্রদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। রয়েছে অরুণাময়ী, গোধূলি, আকাশমণি, মন্দাকিনী, দক্ষিণী এবং অলকানন্দা নামের হ্রদ। হ্রদের পাড়ে সারি সারি নৌকা। থাকার জন্য বিভিন্ন রিসোর্ট রয়েছে।

 

প্রবেশ মূল্য
ফয়’স লেকে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রবেশ মূল্য ২০০ টাকা। আর প্রতি শিশু ১৮০ টাকা। তবে তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুদের জন্য ফ্রি।

খোলা
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা। এছাড়া শুক্রবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোন অঞ্চল থেকে সড়ক, নৌ বা রেলপথে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসুন। এরপর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড় থেকে সিএনজি বা রিক্শায় যাওয়া যায়। শহর থেকে রিকশা পেতে খুব বেগ পেতে হয় না।

যেখানে থাকবেন
হোটেল আগ্রাবাদে থাকতে পারেন। এছাড়া অনেক হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। লেকের গেটেও রিসোর্টের ব্যবস্থা রয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..