শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমে সংগঠিত মিথ্যাচারের খতিয়ান প্রকাশ বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য: সুপ্রিম কোর্ট আরাফার ময়দানে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল বাংলাদেশি হাজীরা গুমের ঘটনায় প্রধান ভূমিকা পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি ও সিটিটিসি’র: তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন বরগুনার পাথরঘাটায় নাচনাপাড়ায় ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর সহায়তায় সাকো নির্মাণ পরিবেশ রক্ষায় মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির কোরবানির ত্যাগে থাকুক পরিচ্ছন্নতার বার্তা নান্দাইলে অনাড়ম্বর পরিবেশে দৈনিক ইনকিলাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনায় জেলা প্রশাসনের উদ্দোগে ধূমপান ও তামাক বিরোধী এক কর্মশালা অনুষ্টিত সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের দপ্তর বিভাগের নতুন নেতৃত্বে হুমায়ুন কবির ও সালমান মাহমুদ

দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ফয়েজ উল্যাহর ৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন দুদকের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪
  • ৫৮৩৯ বার পঠিত

শরিয়তপুর সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাব-রেজিস্ট্রার এ.কে.এম ফয়েজ উল্যাহর বিরুদ্ধে ৩ কোটি ১৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে গতকাল রবিবার মামলাটি করেন। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, এ.কে.এম ফয়েজ উল্যাহ নিবন্ধন অধিদপ্তরের অধীনে সাব-রেজিস্ট্রার পদে মুজিবনগর কর্মচারী হিসেবে ২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর যোগদান করেন।

অনুসন্ধানকালে ২০১০-২০১১ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২০২৪ করবর্ষ পর্যন্ত ১৫ বছরে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তার উল্লেখযোগ্য সম্পদের মধ্যে রয়েছে বসুন্ধরা, বনশ্রী, গেন্ডারিয়া, বাড্ডা, লক্ষ্মীবাজার ও উত্তরায় রাজউকের জমি এবং ফ্ল্যাট।

এজাহারে আরো উল্লেখ করা হয়, ওই সময়ে তিনি বেতন, বাড়ি ভাড়া প্রাপ্তি, এফডিআর ও অন্যান্য ব্যাংক জমার সুদ, কৃষি খাত থেকে এবং জমি ও ফ্ল্যাট বিক্রি হতে মোট আয় করেন ৪ কোটি ৮৫ লাখ ৯৩ হাজার ৮৬১ টাকা এবং আয়কর পরিশোধসহ মোট পারিবারিক ব্যয় করেন ৮৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৬৫ টাকা। ওই সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ ১৯ এর ‘এ’ ধারা ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করে সাদা করেছেন।

তবে ওই টাকার মধ্যে ১ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার উৎস সম্পর্কে তিনি গ্রহণযোগ্য প্রমাণ দিতে পারেননি।

এদিকে স্থাবর-অস্থাবরসহ অর্জিত ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার ১৬৯ টাকার সম্পদের ৫ কোটি ৮৮ লাখ ৪৩ হাজার ৮৬১ টাকার বৈধ উৎস পাওয়া গেলেও ৩ কোটি ১৩ লাখ ৮৪ হাজার ৩০৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়ায় দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..